Madhyamik Life Science

WBBSE Madhyamik জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন ১: সংবেদনশীলতার সংজ্ঞা কী?
উত্তর: উদ্দীপকের প্রভাবে জীবের সাড়াপ্রদানের ক্ষমতাকে সংবেদনশীলতা বলে।

প্রশ্ন ২: উদ্দীপক কাকে বলে?
উত্তর: যে প্রভাব জীব উত্তেজনায় সাড়া দেয় তাকে উদ্দীপক বলে।

প্রশ্ন ৩: উদ্ভিদের সাড়াপ্রদানের ধরন কী?
উত্তর: বৃদ্ধিঘটিত চলন ও রসস্ফীতিজনিত চলন।

প্রশ্ন ৪: উদ্ভিদের সাড়া দেওয়ার প্রক্রিয়া কেমন?
উত্তর: অত্যন্ত ধীর।

প্রশ্ন ৫: লজ্জাবতী লতার পাতা স্পর্শ করলে কী ঘটে?
উত্তর: পত্রকগুলি গুটিয়ে যায়।

প্রশ্ন ৬: উদ্ভিদের চলন ও গমনের পার্থক্য কী?
উত্তর:চলন: জীব স্থির থেকে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঞ্চালন।

গমন: অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঞ্চালনের মাধ্যমে স্থান পরিবর্তন।

প্রশ্ন ৭: কোন উদ্ভিদে পত্রক ওঠানামা করে?
উত্তর: বনচাঁড়াল।

প্রশ্ন ৮: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু কবে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৮৫৮।

প্রশ্ন ৯: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু কোন যন্ত্র উদ্ভাবন করেছিলেন?
উত্তর: প্রেসারোগ্রাফ।

প্রশ্ন ১০: উদ্ভিদের সাড়া প্রধানত কোন দুই প্রকার?
উত্তর:

1. বৃদ্ধিজ চলন।

2. রসস্ফীতিজ চলন।

প্রশ্ন ১১: পরিবেশের পরিবর্তন শনাক্তকরণ কোন উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য?
উত্তর: প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয়ের।

প্রশ্ন ১২: ক্ল্যামাইডোমোনাস কী ধরনের উদ্ভিদ?
উত্তর: নিম্নশ্রেণীর উদ্ভিদ।

প্রশ্ন ১৩: লজ্জাবতী লতার বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর: স্পর্শ করলে পত্রকগুলি গুটিয়ে যায়।

প্রশ্ন ১৪: বনচাঁড়ালের পাতা কোন সময় ওঠানামা করে?
উত্তর: দিনের বেলায়।

প্রশ্ন ১৫: উদ্ভিদের সংবেদনশীলতার প্রমাণ কীভাবে দেওয়া যায়?
উত্তর: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর উদ্ভাবিত যন্ত্র দিয়ে।

প্রশ্ন ১৬: উদ্ভিদের চলন কোন প্রকার উদ্দীপকের ওপর নির্ভরশীল?
উত্তর: বাহ্যিক উদ্দীপক।

প্রশ্ন ১৭: রসস্ফীতিজ চলনের উদাহরণ কোনটি?
উত্তর: লজ্জাবতী লতার পত্রক গুটিয়ে যাওয়া।

প্রশ্ন ১৮: উদ্ভিদের চলন কী ধরনের সাড়া?
উত্তর: ধীর গতির।

প্রশ্ন ১৯: কোন উদ্ভিদের গমন লক্ষ করা যায়?
উত্তর: ক্ল্যামাইডোমোনাস।

প্রশ্ন ২০: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর কাজ কোন দুই বিষয়ে যুক্ত ছিল?
উত্তর: পদার্থবিজ্ঞান ও উদ্ভিদবিজ্ঞান।

প্রশ্ন ২১: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু উদ্ভিদের সংবেদনশীলতা প্রমাণ করার জন্য কোন যন্ত্র উদ্ভাবন করেন?
উত্তর: ক্রেসকোগ্রাফ।

প্রশ্ন ২২: ক্রেসকোগ্রাফ যন্ত্রের সাহায্যে কী পরিমাপ করা যায়?
উত্তর: উদ্ভিদের অত্যন্ত সূক্ষ্ম বৃদ্ধি।

প্রশ্ন ২৩: লজ্জাবতীর চলন কোন কারণে ঘটে?
উত্তর: রসস্ফীতিজনিত চাপের পরিবর্তনের জন্য।

প্রশ্ন ২৪: লজ্জাবতীর পত্রক কোন উদ্দীপকে প্রতিক্রিয়া দেখায়?
উত্তর: স্পর্শ, ঠান্ডা, উত্তাপ, বিদ্যুৎ।

প্রশ্ন ২৫: লজ্জাবতীর পত্রমূলের বিশেষ নাম কী?
উত্তর: পাল্ভিনাস।

প্রশ্ন ২৬: লজ্জাবতীর পাতা স্পর্শ করলে কী ঘটে?
উত্তর: পাতা গুটিয়ে যায়।

প্রশ্ন ২৭: বনচাড়ালের পত্রক চলন কেমন ধরনের?
উত্তর: প্রকরণ চলন।

প্রশ্ন ২৮: বনচাড়ালের পত্রক কোন সময় ওঠানামা করে?
উত্তর: দিনের বেলায়।

প্রশ্ন ২৯: ক্রেসকোগ্রাফ কীভাবে উদ্ভিদের চলন পরিমাপ করে?
উত্তর: উদ্ভিদের চলন ১০,০০০ গুণ বিবর্ধিত করে।

প্রশ্ন ৩০: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু কোন যন্ত্র দিয়ে উদ্ভিদের চলন লিপিবদ্ধ করেন?
উত্তর: অসিলেটিং রেকর্ডার।

প্রশ্ন ৩১: লজ্জাবতীর চলন কোন প্রভাবকের ওপর নির্ভরশীল?
উত্তর: উদ্দীপকের তীব্রতার ওপর।

প্রশ্ন ৩২: ক্রেসকোগ্রাফে কিসের মাধ্যমে চিত্রলেখ তৈরি হয়?
উত্তর: ধোঁয়ার মাধ্যমে কালো করা কাচের প্লেট।

প্রশ্ন ৩৩: লজ্জাবতীর পত্রমূলের কোষ কী কারণে চুপসে যায়?
উত্তর: কোষীয় জল স্থানান্তরিত হওয়ার কারণে।

প্রশ্ন ৩৪: বনচাড়ালের পত্রক রাতে কোন অবস্থানে থাকে?
উত্তর: নীচের দিকে।

প্রশ্ন ৩৫: লজ্জাবতীর সংবেদনশীলতা প্রমাণ করতে কোন উদ্দীপক কার্যকর?
উত্তর: স্পর্শ, ঠান্ডা, উত্তাপ।

প্রশ্ন ৩৬: কোন উদ্ভিদ টেলিগ্রাফ উদ্ভিদ নামে পরিচিত?
উত্তর: বনচাড়াল।

প্রশ্ন ৩৭: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু উদ্ভিদের কোন গুণ প্রমাণ করেন?
উত্তর: প্রাণীসুলভ প্রতিক্রিয়া ও সংবেদনশীলতা।

প্রশ্ন ৩৮: উদ্ভিদের চলন কীসের কারণে হতে পারে?
উত্তর: রসস্ফীতিজনিত চাপ।

প্রশ্ন ৩৯: লজ্জাবতীর চলন উদ্দীপকের কোন প্রকার?
উত্তর: স্পর্শ উদ্দীপক।

প্রশ্ন ৪০: ক্সেসকোগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে উদ্ভিদের চলন কত গুণ বিবর্ধিত হয়?
উত্তর: দশ হাজার গুণ।

 

You may also like

Madhyamik Life Science

মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান (প্রথম অধ্যায়) জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় প্রশ্ন ও উত্তর

  • December 12, 2024
প্রশ্ন ১: সংবেদনশীলতার সংজ্ঞা কী? উত্তর: উদ্দীপকের প্রভাবে জীবের সাড়াপ্রদানের ক্ষমতাকে সংবেদনশীলতা বলে। প্রশ্ন ২: উদ্দীপক কাকে বলে? উত্তর: যে
Madhyamik Life Science

মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান জীবনের প্রবাহমানতা দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

  • December 12, 2024
১) তুমি একটি কোশ বিভাজনের সময় কোনো বেমতত্ত্ব তৈরি হতে দেখলে না। এই ধরনের কোশ বিভাজনকে বলা হয়- ক) অ্যামাইটোসিস