১. গল্পে “বুড়ো কর্তা”র ভূত হওয়ার কারণ কী ছিল?
ক) তার মৃত্যুর পর দেশবাসীর দাবি।
খ) দেবতাদের দয়া।
গ) তার নিজের ইচ্ছা।
ঘ) দেশ শাসনের প্রয়োজন।
উত্তর:-দেবতাদের দয়া।
২. দেশের লোক কীভাবে ভূতের শাসনে অভ্যস্ত হয়েছিল?
ক) তারা ওঝার সাহায্য নেয়।
খ) তারা ভুতুড়ে কাজকর্ম করে।
গ) তারা অন্ধভাবে মান্যতা দেয়।
ঘ) তারা বিদ্রোহ করে।
উত্তর:- তারা অন্ধভাবে মান্যতা দেয়।
৩. গল্পে “ভূতের নায়েব” কী কাজ করে?
ক) শাসন পরিচালনা করে।
খ) জেলখানার দায়িত্বে থাকে।
গ) রাজাকে পরামর্শ দেয়।
ঘ) খাজনা আদায় করে।
উত্তর:-জেলখানার দায়িত্বে থাকে।
৪. গল্পে বর্গি আসার সঙ্গে সঙ্গে কী সমস্যা দেখা দেয়?
ক) দেশবাসী পালিয়ে যায়।
খ) ভূতের রাজত্ব নষ্ট হয়।
গ) খাজনা দেওয়ার প্রশ্ন ওঠে।
ঘ) ওঝারা বিদ্রোহ করে।
উত্তর:-খাজনা দেওয়ার প্রশ্ন ওঠে।
৫. ভূতের শাসন সম্পর্কে দেশের জ্ঞানীরা কী বলেন?
ক) এটা মানুষের প্রাচীনতম জীবনধারা।
খ) এটা অগ্রহণযোগ্য।
গ) এটা দেশের উন্নতির কারণ।
ঘ) এটা মানুষের পক্ষে ক্ষতিকর।
উত্তর:-এটা মানুষের প্রাচীনতম জীবনধারা।
৬. “ভূতের জেলখানা”র বৈশিষ্ট্য কী?
ক) এর দেয়াল খুব উঁচু।
খ) এর দেয়াল অদৃশ্য।
গ) এটা খুব বড়।
ঘ) এটা খুব ছোট।
উত্তর:-এর দেয়াল অদৃশ্য।
৭. গল্পে ঘানি ঘোরানোর প্রতীকী অর্থ কী?
ক) কঠোর পরিশ্রম।
খ) অর্থ উপার্জন।
গ) মানুষের শক্তি ক্ষয়।
ঘ) শান্তি প্রতিষ্ঠা।
উত্তর:-মানুষের শক্তি ক্ষয়।
৮. কর্তা ভূত হয়ে কী বলেন?
ক) ‘আমি দেশ ছাড়তে পারি না।’
খ) ‘তোমাদের ভয়ের কারণেই আমি ভূত।’
গ) ‘আমি শাসন করতে ভালোবাসি।’
ঘ) ‘আমাকে ভুলে যাও।’
উত্তর:- ‘তোমাদের ভয়ের কারণেই আমি ভূত।’
৯. দেশবাসী ভূতের শাসনে সন্তুষ্ট ছিল কেন?
ক) তারা ভয় পেত।
খ) তাদের কোনো দায়িত্ব ছিল না।
গ) তারা ভূতের কাছে লাভবান হতো।
ঘ) তারা ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবত না।
উত্তর:- তারা ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবত না।
১০. গল্পে ভূতের শাসনের শেষ হওয়ার উপায় কী?
ক) দেশবাসীর বিদ্রোহ।
খ) ওঝার আগমন।
গ) ভূতের অনুকম্পা।
ঘ) দেশবাসীর ভয় কাটানো।
উত্তর:-দেশবাসীর ভয় কাটানো ।
১১. গল্পে “বুড়ো কর্তা”র মৃত্যুতে দেশবাসীর প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
ক) আনন্দিত হয়েছিল
খ) দুঃখিত হয়েছিল
গ) উদাসীন ছিল
ঘ) ভয় পেয়েছিল
উত্তর:- দুঃখিত হয়েছিল
১২. কর্তা ভূত হওয়ার সুযোগ পান কেন?
ক) দেবতার করুণা
খ) তার অভিশাপ
গ) তার নিজের ইচ্ছা
dঘ) দেশের প্রয়োজন
উত্তর:- দেবতার করুণা
১৩. ভূতের শাসনে মানুষের মনে ভয় কেন তৈরি হয়?
ক) ভূতের ক্ষমতার কারণে
খ) তাদের দোষ ঢাকতে
গ) ওঝার অভাবে
ঘ) তাদের ভয়ংকর ভবিষ্যতের কারণে
উত্তর:-তাদের দোষ ঢাকতে।
১৪. গল্পে “ভূতের জেলখানা” কীভাবে বর্ণিত হয়েছে?
ক) বড় এবং শক্তিশালী
খ) অদৃশ্য দেয়ালবিশিষ্ট
গ) অন্ধকার এবং ভুতুড়ে
ঘ) ভাঙা এবং দুর্বল
উত্তর:-অদৃশ্য দেয়ালবিশিষ্ট
১৫. ঘানি ঘোরানোর ফল কী?
ক) প্রচুর তেল উৎপন্ন হয়
খ) মানুষের শক্তি ক্ষয় হয়
গ) মানুষের শান্তি বৃদ্ধি পায়
ঘ) ভূতের ক্ষমতা বাড়ে
উত্তর:-মানুষের শক্তি ক্ষয় হয়
১৬. দেশের তত্ত্বজ্ঞানীরা ভূতের শাসন সম্পর্কে কী বলেন?
ক) এটা প্রাচীন এবং স্বাভাবিক
খ) এটা উন্নতির পথে বাধা
গ) এটা অস্থায়ী
ঘ) এটা পরিবর্তনযোগ্য
উত্তর:-এটা প্রাচীন এবং স্বাভাবিক
১৭. ভূতের শাসনে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয় কীভাবে?
ক) মানুষের শক্তি ক্ষয় করে
খ) ভূতদের ভয় দেখিয়ে
গ) মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টায়
ঘ) দেশের অভিভাবকদের পরামর্শে
উত্তর:-মানুষের শক্তি ক্ষয় করে
১৮. বর্গির আগমনের কারণে কী সমস্যা সৃষ্টি হয়?
ক) ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়
খ) খাজনা আদায় করতে বাধা সৃষ্টি হয়
গ) মানুষের মাঝে অসন্তোষ দেখা দেয়
ঘ) ভবিষ্যৎ নিয়ে সংশয় তৈরি হয়
উত্তর:- খাজনা আদায় করতে বাধা সৃষ্টি হয়
১৯. গল্পে “ওঝা”র ভূমিকা কীভাবে উল্লেখ করা হয়েছে?
ক) ভূতের সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ
খ) সম্পূর্ণ অকার্যকর
গ) ভূতের সহযোগী
ঘ) মানুষের ভয় দূর করে
উত্তর:- সম্পূর্ণ অকার্যকর
২০. দেশের মানুষের “আদিম আভিজাত্য” কী নিয়ে গর্ব করে?
ক) ভূতের শাসন মেনে চলা
খ) ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করা
গ) কাজকর্মে স্বাধীনতা পাওয়া
ঘ) শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন
উত্তর:- ভূতের শাসন মেনে চলা
২১. ভূতের শাসন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কী বলে গল্পে উল্লেখ আছে?
ক) ভূত তাড়ানোর মন্ত্র
খ) দেশবাসীর ভয় কাটানো
গ) দেবতাদের সাহায্য
ঘ) বিদ্রোহ ঘোষণা
উত্তর:- দেশবাসীর ভয় কাটানো
২২. “ভূতের পেয়াদা”রা কী কাজ করত?
ক) মানুষের সাহায্য করত
খ) খাজনা আদায় করত
গ) দেশ শাসন করত
ঘ) আইন তৈরি করত
উত্তর:-খাজনা আদায় করত
২৩. গল্পে “বর্গি” কী প্রতীকী অর্থ বহন করে?
ক) বিদেশি শক্তি
খ) মানুষের আশা
গ) উন্নতির প্রতীক
ঘ) ধর্মীয় বিশ্বাস
উত্তর:-বিদেশি শক্তি
২৪. ভূতের শাসনে দেশবাসীর মানসিক অবস্থা কী ছিল?
ক) অসন্তোষ এবং বিদ্রোহী
খ) নিস্তেজ এবং ভীত
গ) উদ্যমী এবং সজাগ
ঘ) শান্ত এবং প্রগতিশীল
উত্তর:-নিস্তেজ এবং ভীত
২৫. গল্পে “খাজনা”র সমস্যাটি কীভাবে প্রকাশিত হয়েছে?
ক) দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির বাধা
খ) মানুষের জীবনের ত্যাগ
গ) প্রশাসনের অকার্যকারিতা
ঘ) বর্গির আগ্রাসন
উত্তর:- মানুষের জীবনের ত্যাগ
২৬. “ঘুমপাড়ানি মাসিপিসি”র উপমা কী বোঝায়?
ক) দেশের নির্লিপ্ততা
খ) মানুষের বুদ্ধির অভাব
গ) প্রশাসনের অযোগ্যতা
ঘ) বর্গিদের ক্ষমতা
উত্তর:-দেশের নির্লিপ্ততা
২৭. গল্পে ভূত ছাড়ানোর জন্য কে উদ্ধত হয়?
ক) অভিভাবকরা
খ) মাসিপিসিরা
গ) অর্বাচীনরা
ঘ) শিরোমণিরা
উত্তর:-অর্বাচীনরা
২৮. কর্তা কীভাবে নিজেকে বর্ণনা করেন?
ক) শক্তিশালী নেতা
খ) দেশবাসীর ভয়
গ) নিঃস্ব ভূত
ঘ) দেশের রক্ষক
উত্তর:-দেশবাসীর ভয়
২৯. দেশবাসী কেন ভূতের শাসন মেনে নেয়?
ক) তারা ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করে না
খ) তারা ভূতের প্রতি কৃতজ্ঞ
গ) তারা শাসনের গুরুত্ব বোঝে
ঘ) তারা অভিভাবকদের উপদেশ মেনে চলে
উত্তর:-তারা ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করে না
৩০. গল্পের শেষে কর্তাকে কীভাবে বর্ণনা করা হয়েছে?
ক) দেশের মুক্তিদাতা
খ) মানুষের ভয় এবং নিষ্ক্রিয়তার প্রতীক
গ) শক্তিশালী শাসক
ঘ) শান্তিপ্রিয় ভূত
উত্তর:- মানুষের ভয় এবং নিষ্ক্রিয়তার প্রতীক
1. বুড়ো কর্তা মারা গেলে সবাই কী বলল?
উত্তর: “তুমি গেলে আমাদের কী দশা হবে।”
2. কেন কর্তার মনে দুঃখ হল?
উত্তর: কারণ তিনি ভাবলেন, “আমি গেলে এদের ঠান্ডা রাখবে কে।”
3. কেন কর্তা ভূত হয়ে রয়ে গেলেন?
উত্তর: মানুষের মৃত্যু আছে, ভূতের মৃত্যু নেই।
4. ভূত হওয়ার সুবিধা কী ছিল?
উত্তর: সকল দায়িত্ব ভূতের ওপর পড়ে, কিন্তু তার মাথাব্যথা নেই।
5. যারা নিজেরা ভাবতে চায়, তারা কী পায়?
উত্তর: ভূতের কানমলা।
6. ভূতের জেলখানার দেয়াল কেমন?
উত্তর: অদৃশ্য।
7. ঘানি ঘোরানোর ফলে কী হয়?
উত্তর: মানুষের তেজ নষ্ট হয়।
8. ভূতের রাজত্বে কী থাকে?
উত্তর: শান্তি।
9. অন্য দেশে ভূতের রাজত্ব নেই কেন?
উত্তর: মানুষ সজাগ থাকে।
10. ভূতের রাজ্যে ভবিষ্যৎ কেমন?
উত্তর: পোষা ভেড়ার মতো, চুপচাপ পড়ে থাকে।
11. ‘বর্গি এল দেশে’ কেন প্রয়োজন?
উত্তর: ছন্দ মেলানোর জন্য।
12. দেশের শিরোমণি চূড়ামণিরা বর্গির আগমন সম্পর্কে কী বলল?
উত্তর: “এটা বর্গির দোষ।”
13. বর্গি এবং ভূতের পেয়াদা কী চায়?
উত্তর: খাজনা।
14. “খাজনা দেব কীসে” প্রশ্নের উত্তর কী?
উত্তর: “আব্রু দিয়ে, ইজ্জত দিয়ে, ইমান দিয়ে।”
15. ভূতের শাসন চিরকাল চলবে কিনা এ প্রশ্নে মাসিপিসির প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
উত্তর: তারা কানে হাত দিয়ে বলল, “কী সর্বনাশ!”
16. অর্বাচীনেরা ভূতের বিষয়ে কী বলল?
উত্তর: “যেমন করে পারি ভূত ছাড়াব।”
17. ভূতের নায়েব কী বলল?
উত্তর: “চুপ। এখনো ঘানি অচল হয়নি।”
18. ভূতের রাজত্বে খোকা কী করে?
উত্তর: পাশ ফিরে শোয়।
19. ভূতের নায়েবের কাজ কী?
উত্তর: ভুতুড়ে জেলখানা চালানো।
20. বুলবুলির ঝাঁক কী করে?
উত্তর: ধান খেয়ে নেয়।
21. কর্তা ভূত হয়ে কী করে?
উত্তর: দেশটাকে নাড়েও না, ছাড়েও না।
22. ভূতের শাসনের মূল শক্তি কী?
উত্তর: মানুষের ভয়।
23. ভবিষ্যৎ কীভাবে ভূতের খোঁটায় বাঁধা?
উত্তর: ভবিষ্যৎ চুপচাপ পড়ে থাকে।
24. ভূতের রাজত্বে মানুষ কেমন থাকে?
উত্তর: ঠান্ডা এবং নিস্তেজ।
25. ভূতের জেলখানা থেকে বেরোনোর উপায় কী?
উত্তর: জানা যায় না।
26. ঘানি ঘোরানোর ফল কী?
উত্তর: মানুষের শক্তি নষ্ট হয়।
27. অন্য দেশে মানুষ কেমন?
উত্তর: ভয়ংকর সজাগ।
28. বর্গির কারণে কী সমস্যা হয়?
উত্তর: খাজনা দেবার প্রশ্ন ওঠে।
29. দেশের ভবিষ্যৎ কীসের মতো?
উত্তর: পোষা ভেড়ার মতো।
30. অর্বাচীনেরা কীভাবে পরিবর্তন আনতে চায়?
উত্তর: ভূত ছাড়াতে চায়।
31. দেশে ওঝার প্রয়োজন হয় না কেন?
উত্তর: ওঝাকে ভূতে পেয়ে বসেছে।
32. ভূতের শাসনে শান্তি কেমন?
উত্তর: নিস্তব্ধ এবং ঠান্ডা।
33. ঘানি থেকে তেল বেরোয় না কেন?
উত্তর: তা ভবিষ্যতের রথচক্র সচল করে না।
34. বুলবুলির ঝাঁক কীভাবে সমস্যার কারণ?
উত্তর: তারা ধান খেয়ে ফেলে।
35. ভূতের শাসন ছাড়ার উপায় কী?
উত্তর: মানুষ ভূতের ভয় ছাড়লে।
36. ভবিষ্যতের চাকা অন্য দেশে কীভাবে সচল হয়?
উত্তর: ঘানি থেকে তেল বেরিয়ে।
37. ভূতের নায়েব কীসের প্রতীক?
উত্তর: দুঃশাসনের।
38. ভূতের শাসনে প্রশ্ন ওঠে কেন?
উত্তর: বর্গি এবং বুলবুলির কারণে।
39. মাসিপিসি বুলবুলির ঝাঁকের কী সমাধান দিল?
উত্তর: “কয়নাম শোনাব।”
40. কর্তা ভূত হয়ে কী বলে?
উত্তর: “তোরা ছাড়লেই আমার ছাড়া।”