১. বিড়াল প্রবন্ধটি মূল গ্রন্থের কত নম্বর প্রবন্ধ?
ক) কমলাকান্ত
খ) কমলাকান্তের জোবানবন্দী
গ) কমলাকান্তের দপ্তর
ঘ) কমলাকান্তের পত্র।
উত্তর:-কমলাকান্তের দপ্তর
২. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি মূল গ্রন্থের কত নম্বর প্রবন্ধ?
ক)১৩
খ)১৪
গ)১১
ঘ)৯
উত্তর:-১৩ ।
৩.’বিড়াল’ প্রবন্ধটি প্রথম কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল?
ক) দিগদর্শন
খ) বঙ্গদর্শন
গ) নবপর্যায় বঙ্গঙ্গদর্শন
ঘ) তত্ত্ববোধিনী।
উত্তর:-বঙ্গদর্শন ।
৪. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল?
ক)চৈত্র, ১২৮১
খ)কার্তিক, ১২৮১
গ)চৈত্র, ১২৮০
ঘ)বৈশাখ, ১২৮২
উত্তর:-চৈত্র, ১২৮১
৫. ‘কমলাকান্তের দপ্তর কোন্ রচনার দ্বারা প্রভাবিত বলে মনে করা হয়?
ক) চার্লস ডিকেন্সের ‘পাইকুইক পেপারস্’
খ) লরেন্স স্টার্নের ‘দ্য লাইফ অ্যান্ড ওপিনিয়ন্স অব ট্রিস্ট্রাম শ্যান্ডি, জেন্টলম্যান’
গ) টমাস হার্ডির ‘ফার ফ্রম দ্য ম্যাডিং ক্রাউড’
ঘ) থমাস ডি-কুইন্সির ‘কনফেশনস্ অফ অ্যান ইংলিশ
ওপিয়াম ইটার’ ।
উত্তর:-থমাস ডি-কুইন্সির ‘কনফেশনস্ অফ অ্যান ইংলিশ ওপিয়াম ইটার’ ।
৬.কারা চোরের চেয়েও শভগ্ন্যুণ দোষী?
ক) কমলাকান্ত
খ) প্রসন্ন
গ)সাধুরা
ঘ)কৃপণ ধনী ব্যক্তিরা।
উত্তর:-কৃপণ ধনী ব্যক্তিরা।
৭. ‘বিড়াল প্রবন্ধটির বক্তা কে?
ক)বিড়াল
খ)প্রসন্ন
গ)শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী
ঘ)বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উত্তর:-শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী ।
৮. কমলাকান্ত কোথায় বসে ঝিমোচ্ছিল?
ক) রন্ধনগৃহে, মেঝের উপর বসে
খ) বৈঠকখানায়, শতরঞ্চির উপর বসে
গ) বারান্দায়, গালিচার উপর বসে
ঘ) শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে।
উত্তর:- শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে।
৯. কমলাকান্ত কী হাতে নিয়ে ঝিমোচ্ছিল?
ক) আফিং
খ) হুঁকা
গ) যষ্টি
ঘ) কলম।
উত্তর:-হুঁকা
১০. দেওয়ালের ওপর চঞ্চল ছায়া’ টি-কেমন করে নাচছে?
ক) পাষাণবৎ
খ) জলবৎ
গ) প্রেতবৎ
ঘ) মনুষ্যবৎ।
উত্তর:-প্রেতবৎ
১১. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে-কারণ-
ক) আফিং শেষ
খ) দুগ্ধ শেষ
গ) ক্ষুধা পায়নি
ঘ) আহার প্রস্তুত হয়নি।
উত্তর:- আহার প্রস্তুত হয়নি।
১২. কমলাকান্ত কীরূপভাবে ভাবনায় মগ্ন ছিল?
ক) নিমীলিতলোচনে
খ) উন্মীলিত লোচনে
গ) শায়িতাবস্থায়
ঘ) স্বপ্নমধ্যে।
উত্তর:- নিমীলিতলোচনে
১৩.কমলাকান্ত নিমীলিতলোচনে ভাবছিল যে-
ক) আমি যদি ওয়েলিংটন হইতাম
খ) আমি যদি নেপোলিয়ন হইতাম
গ) আমি যদি মার্জার হইতাম
ঘ) আমি যদি মঙ্গলা হইতাম।
উত্তর:-আমি যদি নেপোলিয়ন হইতাম
১৪. কমলাকান্ত যদি নেপোলিয়ন হত, তবে কোন্ যুদ্ধ জিততে পারত বলে সে ভাবছিল?
ক) ওয়েলিংটনের যুদ্ধ
খ) পেনিনসুলারের যুদ্ধ
গ) রাশিয়ার যুদ্ধ
ঘ) ওয়াটালুর যুদ্ধ।
উত্তর:-ওয়াটালুর যুদ্ধ।
১৫. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধে নেপোলিয়ন বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
ক) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (I)
খ) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (II)
গ) চার্লস লুই নেপোলিয়ন (III)
ঘ) কমলাকান্ত
উত্তর:- নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (I)
১৬.চোরের দন্ড হয় কাদের দন্ড হয় না?
ক) চুরির মূলে যে কৃপণ তার
খ) কমলাকান্তের
গ)প্রসন্নর
ঘ)নেপোলিয়নের
উত্তর:-চুরির মূলে যে কৃপণ তার ।
১৭. ওয়াটার্লর যুদ্ধ কাদের মধ্যে হয়েছিল?
ক) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (1), ডিউক অব ওয়েলিংটন এব গাবার্ড ভন ব্লচারের মধ্যে।
খ) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (1) ও ডিউক অব ওয়েলিংটনে মধ্যে
গ) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (1) ও প্রুশিয়ান সেনাবাহিনী মধ্যে
ঘ) এদের কারোর মধ্যেই নয়।
উত্তর:-নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (1), ডিউক অব ওয়েলিংটন এব গাবার্ড ভন ব্লচারের মধ্যে।
১৮. ওয়েলিংটন বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
ক) নেপোলিয়নকে
খ) ফ্রান্সের রাজাকে
গ) বিড়ালকে
ঘ) ডিউক অব ওয়েলিংটন-আর্থার ওয়েলেসলিকে।
উত্তর:-ডিউক অব ওয়েলিংটন-আর্থার ওয়েলেসলিকে।
১৯. কমলাকান্তের কল্পনায়, ওয়েলিংটন কী প্রাপ্ত হয়েছিলেন?
ক)মানবত্ব
খ)বিড়ালত্ব
গ)বানরত্ব
ঘ)ব্যক্তিত্ব।
উত্তর:-বিড়ালত্ব।
২০. ওয়েলিংটন, কমলাকান্তের নিকট কী করতে এসেছিলেন বলে
ক) দুগ্ধ ভিক্ষা করতে
খ) মৎস্য ভিক্ষা করতে
গ) জ্ঞান ভিক্ষা করতে
ঘ) আফিং ভিক্ষা করতে ।
উত্তর:-আফিং ভিক্ষা করতে ।
২১. প্রথমে কমলাকান্তের কী মনে হয়েছিল?
ক) কমলাকান্ত ওয়াটালুর যুদ্ধ জিতে গিয়েছেন
খ) বিড়াল মানবত্বপ্রাপ্ত হয়ে দুগ্ধ ভিক্ষা করতে এসেছে
গ) ওয়েলিংটন বিড়ালত্বপ্রাপ্ত হয়ে আফিং ভিক্ষা করতে এসেছে ।
ঘ) বিড়াল দুগ্ধ পান করে ঘুমিয়ে পড়েছে।
উত্তর:-ওয়েলিংটন বিড়ালত্বপ্রাপ্ত হয়ে আফিং ভিক্ষা করতে এসেছে ।
২২. প্রথম উদ্যমে পাষাণবৎ কঠিন হয়ে কমলাকান্ত যা বলবে বলে মনস্থির করেছিল, তা হল-
ক) ডিউককে এর আগেই যথোচিত পুরস্কার দেওয়া গিয়েছে, এখন এর চেয়ে বেশি কিছু দেওয়া সম্ভব নয় ও অতিরিক্ত লোভ ভালো নয়।
খ) দুগ্ধ মঙ্গলার, দুইয়েছে প্রসন্ন, তাই তাতে কমলাকান্ত ও বিড়ালের সমানাধিকার
গ) ধনীর দোষেই দরিদ্র চোর হয়
ঘ) সামাজিক ধনবৃদ্ধি ছাড়া সমাজের উন্নতি সম্ভব নয়।
উত্তর:-ডিউককে এর আগেই যথোচিত পুরস্কার দেওয়া গিয়েছে, এখন এর চেয়ে বেশি কিছু দেওয়া সম্ভব নয় ও অতিরিক্ত লোভ ভালো নয়।
২৩) ডিউক কী বলল?
ক) ঘেউ
খ) মেও
গ) কুউ।
ঘ) চুপ।
উত্তর:-মেও।
২৪. কে, “মেও!” বলেছিল?
ক) বিড়াল
খ)কমলাকান্ত
গ)ওয়েলিংটন
ঘ)ডিউক।
উত্তর:-ডিউক।
২৫.কমলাকান্ত চোখ মেলে, ভালো করে চেয়ে কী দেখল?
ক) বিড়াল নয়, ওয়েলিংটন কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ খেয়ে ফেলেছে
খ) বিড়াল মৎস্য নিঃশেষ করে, উদরসাৎ করে ফেলেছে।
গ) ওয়েলিংটন নয়, বিড়াল কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ নিঃশেষ করে উদরসাৎ করেছে।
ঘ) বিড়াল দুধের বাটি ফেলে দিয়েছে।
উত্তর:-ওয়েলিংটন নয়, বিড়াল কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ নিঃশেষ করে উদরসাৎ করেছে।
২৬. কমলাকান্ত কেন অত কিছু দেখতে পায়নি?
ক) কারণ সে তখন কল্পনায়, ওয়াটালুর মাঠে ব্যূহ রচনায়
ব্যস্ত ছিল।
খ) কারণ সে ঘুমিয়ে পড়েছিল
গ) কারণ সে দুগ্ধ পানে ব্যস্ত ছিল
ঘ) কারণ সে হুঁকা টানায় মগ্ন ছিল।
উত্তর:-কারণ সে তখন কল্পনায়, ওয়াটালুর মাঠে ব্যূহ রচনায়
ব্যস্ত ছিল।
২৭. বিড়াল কেন অতি মধুর স্বরে “মেও!” বলেছিল?
ক) ইঁদুর শিকার করে বীরত্ব প্রকাশ করার জন্য
খ) ওয়াটার্লর যুদ্ধ জয়ের ঘোষণা করার অভিপ্রায়ে
গ) নির্জল দুগ্ধ পানে পরিতৃপ্ত হয়ে।
ঘ) দুগ্ধ চুরি করতে পেরে।
উত্তর:-নির্জল দুগ্ধ পানে পরিতৃপ্ত হয়ে।
২৮. মার্জার মনে মনে হেসে, কমলাকান্তের দিকে চেয়ে ভাবছিল যে-
ক) “ক অক্ষর গোমাংস”
খ) “কা কস্য পরিবেদনা”
গ) “কেহ মরে কেহ হরি বলে”
ঘ) “কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় কই।”
উত্তর:- “কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় কই।”
২৯. “তোমার দুধ ত খাইয়া বসিয়া আছি- এখন বল কি?”-কার মনের ভাব ফুটে উঠেছে?
ক) বিড়ালের
খ) কমলাকান্তের
গ) প্রসন্নর
ঘ) লেখকের।
উত্তর:-বিড়ালের
৩০. “দুধ আমার বাপেরও নয়।”-দুধ কার?
ক) প্রসন্নর
খ) গোয়ালার
গ) মঙ্গলার
ঘ) বৃহস্পতির।
উত্তর:-মঙ্গলার
৩১. দুধ কে দুহিয়েছে?
ক) গয়লা
খ) কমলাকান্ত
গ) প্রসন্ন
ঘ) কেউই নয়।
উত্তর:-প্রসন্ন
৩২. কমলাকান্ত রাগ করতে পারে না, কারণ –
ক) সবাই উপহাস করবে
খ) মনুষ্যকুলে তিনি কুলাঙ্গাররূপে পরিচিত হবেন
গ) রাগ করা পুরুষের ন্যায় আচরণ নয়
ঘ) দুগ্ধে কমলাকান্তের যে অধিকার, বিড়ালেরও তাই অধিকার।
উত্তর:-দুগ্ধে কমলাকান্তের যে অধিকার, বিড়ালেরও তাই অধিকার।
৩৩. চিরাগত প্রথাটি কী?
ক) বিড়ালকে নির্বিঘ্নে দুগ্ধ পান করতে দেওয়া
খ) বিড়াল দুধ খেলে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিতে হয়
গ) বিড়াল দুধ খেতে এলে, তা বসে দেখতে হয়
ঘ) বিড়াল দুধ খেতে এলে দুধের পাত্রটি সরিয়ে নিতে হয়।
উত্তর:-বিড়াল দুধ খেলে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিতে হয় ।
৩৪. চিরাগত প্রথার অবমাননা করলে, কমলাকান্ত-
ক) মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবে।
খ) মনুষ্যকুলে শ্রেষ্ঠ মনুষ্যস্বরূপ পূজিত হবে
গ) বিড়ালের কাছে আদর্শ পুরুষরূপে গণ্য হবে ২০০৪০
ঘ) ধর্ম্মের ফলভাগী হবে।
উত্তর:-মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবে।
৩৫. কমলাকান্তের কাছে কোল্টি বাঞ্ছনীয় নয়?
ক) চিরাগত প্রথার অবমাননা করা
খ) বিড়ালের উপহাস সহ্য করে নেওয়া
গ) চিরাগত প্রথার অবমাননা করে, মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হওয়া
ঘ) বিড়ালকে অতিরিক্ত পুরস্কার দেওয়া।
উত্তর:-চিরাগত প্রথার অবমাননা করে, মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হওয়া ।
৩৬. ‘কি জানি, এই মার্জারী যদি স্বজাতিমণ্ডলে কমলাকান্তকে কাপুরুষ বলিয়া উপহাস করে?-অতএব কমলাকান্তের কী করণীয়?
ক) বিড়ালের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
খ) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
গ) বিড়ালকে দুগ্ধ খেতে দেওয়াই বিধেয়
ঘ) আফিং খাওয়াই একমাত্র বিধেয়।
উত্তর:-পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয় ।
৩৭ “অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়।-এর কারণ কী?
ক) নাহলে, বিড়াল “মেও।” বলে ব্যঙ্গ করবে
খ) এটিই চিরাগত প্রথা
গ) নতুবা, মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবে
ঘ) নতুবা, বিড়াল তার স্বজাতিমণ্ডলে, কমলাকান্তকে কাপুরুষ বলে পরিহাস করবে।
উত্তর:-নতুবা, বিড়াল তার স্বজাতিমণ্ডলে, কমলাকান্তকে কাপুরুষ বলে পরিহাস করবে।
৩৮. অনেক অনুসন্ধানে, কমলাকান্ত কী আবিষ্কার করেছিল?
ক) একটি ভগ্ন যষ্টি
খ) এক বাটি দুগ্ধ
গ) একটি পরিপক্ক আম্র
ঘ) একটি হুঁকা।
উত্তর:-একটি ভগ্ন যষ্টি
৩৯. এক ভগ্ন যন্টি আবিষ্কার করে কমলাকান্ত-
ক) বিড়ালটিকে প্রহার করতে উদ্যত হলেন
খ) যষ্টিটি বলপূর্বক ভেঙে ফেললেন
গ) বিড়ালটির দিকে যষ্টিটি ছুঁড়লেন
ঘ) সগর্ব্বে, বিড়ালটির দিকে ধাবমান হলেন।
উত্তর:-সগর্ব্বে, বিড়ালটির দিকে ধাবমান হলেন।
৪০. মার্জারী, কমলাকান্তকে চিনিত; তাই-
ক) সে ভীত হয়ে পলায়ন করল
খ) সে দুগ্ধ ফেলে তৎক্ষণাৎ পলায়ন করল
গ) সে ভীত হওয়ার কোন লক্ষণ প্রকাশ করল না
ঘ) সে লেজ তুলে পলায়ন করল।
উত্তর:-সে ভীত হওয়ার কোন লক্ষণ প্রকাশ করল না ।
৪১. মার্জারী, ভীত না হয়ে কী করেছিল?
ক) কমলাকান্তের মুখের দিকে চেয়ে, হাই তুলে, একটু সরে বসেছিল
খ) কমলাকান্তকে “মেও!” বলে ব্যঙ্গ করেছিল
গ) কমলাকান্তের দিকে সগর্ব্বে তেড়ে গিয়েছিল
ঘ) কমলাকান্তের মুখের দিকে চেয়ে, হাই তুলে, নিদ্রা গিয়েছিল।
উত্তর:-কমলাকান্তের মুখের দিকে চেয়ে, হাই তুলে, একটু সরে বসেছিল ।
৪২. বিড়ালের প্রশ্ন বুঝতে পেরে কমলাকান্ত কী করল?
ক) পুনরপি সগর্ব্বে বিড়ালের দিকে ধাবমান হল
খ) যষ্টি ত্যাগ করে পুনরপি শয্যায় এসে হুঁকা নিয়ে বসল
গ) বিড়ালের জন্য এক বাটি দুগ্ধ নিয়ে এল
ঘ) নিমীলিতলোচনে ভাবতে লাগল।
উত্তর:-যষ্টি ত্যাগ করে পুনরপি শয্যায় এসে হুঁকা নিয়ে বসল ।
৪৩. কমলাকান্ত কী প্রাপ্ত হওয়ার কারণে, বিড়ালের বস্তুবাসকল বুঝতে পারলেন?
ক) দিব্যচক্ষু
খ) দৈব আদেশ
গ) দৈববাণী
ঘ) দিব্যকর্ণ।
উত্তর:-দিব্যকর্ণ ।
৪৪) বিড়াল কমলাকান্তকে কী বিচার করে দেখতে বলেছিল?
ক) বিড়ালের দুগ্ধ চুরির কারণ
খ) বিড়ালের ভীত না হওয়ার কারণ
গ) মঙ্গলা ও বিড়ালের পার্থক্য
ঘ) মনুষ্য ও বিড়ালের পার্থকা।
উত্তর:-মনুষ্য ও বিড়ালের পার্থকা।
৪৫. “আমরা কিছু পাইব না কেন?”-বিড়াল এখানে কী না পাওয়ার কথা বলেছে?
ক) ফলমূল, সবজি, দুগ্ধ
খ) ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস
গ) মিষ্টান্ন, পলান্ন, পরমান্ন
ঘ) বাসস্থান।
উত্তর:-ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস
৪৬. “আমাদের আপত্তি নাই”-বিড়াল জাতির কীসে আপত্তি নেই?
ক) মনুষ্যের খাওয়ায়
খ) মনুষ্যের ঘুমোনোয়
গ) মনুষ্যের আফিঙ্গ খাওয়ায়
ঘ)কোনোটিতেই নয়।
উত্তর-মনুষ্যের খাওয়ায়
৪৭. “তাহা আমি বহু অনুসন্ধানে পাইলাম না।”-মনুষ্যের কোন্ কার্যের কারণ বিড়াল খুঁজে পায়নি?
ক) মনুষ্যদের বিড়ালকে ভালো না বাসার কারণ
খ) মনুষ্যদের বিড়াল দেখে ভয় পাওয়ার কারণ
গ) বিড়ালরা খেলেই, মনুষ্যরা কোন্ শাস্ত্রানুসারে লাঠি নিয়ে তাদের মারতে আসে তা ।
ঘ) মনুষ্যদের চিরাগত প্রথাটি কী তা।
উত্তর-বিড়ালরা খেলেই, মনুষ্যরা কোন্ শাস্ত্রানুসারে লাঠি নিয়ে তাদের মারতে আসে তা ।
৪৮. তোমরা আমার কাছে কিছু উপদেশ গ্রহণ কর।”-কোন্ উপদেশ?
ক) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
খ) পরোপকারই পরম ধৰ্ম্ম
গ) বিড়ালই কমলাকান্তের ধর্মসঞ্চয়ের কারণ
ঘ) বিজ্ঞ চতুষ্পদ তথা বিড়ালের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির আর কোনো উপায়ান্তর নেই।
উত্তর-বিজ্ঞ চতুষ্পদ তথা বিড়ালের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির আর কোনো উপায়ান্তর নেই।
৪৯ বিড়ালের মতে, ‘ধর্ম্ম কী?’
ক) মনুষ্যধর্মই পরম ধর্ম
খ) জীবপ্রেমই পরম ধর্ম।
গ) পরোপকারই পরম ধর্ম
ঘ) ঈশ্বরসেবাই পরম ধর্ম।
উত্তর-পরোপকারই পরম ধর্ম
৫০ “অতএব তুমি সেই পরম ধর্ম্মের কথা বলেছে? ফলভাগী-” বিড়াল কেন এ কথা বলেছে?
ক) কমলাকান্তের আহরিত দুগ্ধে, বিড়ালের উপকার সাধিত হল বলে
খ) কমলাকান্তের চিরাগত প্রথা রক্ষার কারণে বিড়াল তাড়া খেল বলে
গ) কমলাকান্তের যষ্টি দেখে বিড়াল ভীত হল না বলে
ঘ) বিড়াল চুরি করে দুগ্ধপান করল বলে।
উত্তর-কমলাকান্তের আহরিত দুগ্ধে, বিড়ালের উপকার সাধিত হল বলে
৫১. “দেখ, আমি চোর বটে,-বিড়াল কেন চোর হয়েছে?
ক) সাধ করে
খ) ভুল করে
গ) সাধ করে নয়, খেতে পায়নি বলে
ঘ) কমলাকান্ত নেশায় আচ্ছন্ন ছিল বলে।
উত্তর-সাধ করে নয়, খেতে পায়নি বলে
৫২. কারা চোর অপেক্ষাও অধার্ম্মিক?
ক) কমলাকান্ত
খ) বড় বড় সাধু, যারা চোরের নামে শিউরে ওঠে
গ) প্রসন্
ঘ) যারা কৃপণ।
উত্তর-বড় বড় সাধু, যারা চোরের নামে শিউরে ওঠে
৫৩. “যাঁহারা বড় বড় সাধু, চোরের নামে শিহরিয়া উঠেন, তাঁহারা অনেকে চোর অপেক্ষাও অধার্ম্মিক!”-এরূপ বলার কারণ কী?
ক) সাধুদের প্রয়োজনের বেশি ধন থাকলেও তারা চোরকে তা দান করে না, তাই চোরেরা চুরি করতে বাধ্য হয়
খ) সাধুরা, বিড়ালকে দুগ্ধদান করে না, তাই
গ) সাধুরা কৃপণ হয় তাই
ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তর-সাধুদের প্রয়োজনের বেশি ধন থাকলেও তারা চোরকে তা দান করে না, তাই চোরেরা চুরি করতে বাধ্য হয়