১. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া?
ক) নানাকথা
খ) তিনপুরুষ
গ) খোলা চিঠি
ঘ) কয়েকটি কবিতা
উত্তর:-কয়েকটি কবিতা
২.’মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি রচিত হয়-
ক) ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে
খ) ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে
গ) ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে
ঘ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে
উত্তর:-১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে
৩. সন্ধ্যার জলস্রোতে উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয় কোন্ সূর্য?
ক)উদীয়মান সূর্য
খ) অস্তায়মান সূর্য
গ) ক্লান্ত সূর্য
ঘ) অলস সূর্য
উত্তর:-অলস সূর্য
৪. অলস সূর্য আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়-
ক) রাতের আকাশে
খ) সন্ধ্যার জলস্রোতে
গ) অন্ধকারের ধূসর ফেনায়
ঘ) গলিত সোনায়
উত্তর:-সন্ধ্যার জলস্রোতে
৫.’অলস সূর্য’ বলতে বোঝানো হয়েছে-
ক) অর্ধেক সূর্য
খ) অস্তগামী সূর্য
গ) অকেজো সূর্য
ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তর:-অস্তগামী সূর্য
৬. অলস সূর্য এঁকে দিয়ে যায়-
ক) সৌরকিরণ
খ) আলোকরেখা
গ) আলোর স্তম্ভ
ঘ) ছায়াপথ
উত্তর:-আলোর স্তম্ভ
৭.উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ ছিল-
ক) গলিত সোনার মতো
খ) সন্ধ্যার ল্যাম্পপোস্টের মতো
গ) মেঘলা বিকেলের মতো
ঘ) দেবদারু গাছের মতো
উত্তর:-গলিত সোনার মতো
৮. “আর আগুন লাগে”-কোথায় আগুন লাগে?
ক) জলের ওপরে
খ) জলের অন্ধকারে
গ) নদীতে
ঘ) ঝরনার জলস্রোতে
উত্তর:-জলের অন্ধকারে
৯. জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়-
ক) জ্যোৎস্না পড়ে
খ) রুপোলি মাছদের দেখা যায়
গ) আগুন লাগে
ঘ) নৌকা ভাসে
উত্তর:-আগুন লাগে
১০. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে-ফিরে আসে”-
ক) নির্জন নিঃসঙ্গতার মতো
খ) উজ্জ্বল স্তদ্ধতার মতো
গ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের মতো
ঘ) শীতের দুঃস্বপ্নের মতো
উত্তর:-শীতের দুঃস্বপ্নের মতো
১১. ‘ঘুরে ফিরে ঘরে আসে’ কী?
ক) মহুয়া ফুলের গন্ধ
খ) ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস
গ) কয়লাখনির শব্দ
ঘ) ধুলোর কলঙ্ক
উত্তর:-ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস
১২ . “… অনেক দূরে আছে..”-অনেক দূরে যা আছে-
ক) মহুয়ার দেশ
খ) কয়লাখনি
গ) সূর্য
ঘ) কবির বাসা
উত্তর:-মহুয়ার দেশ
১৩. মহুয়ার দেশ হল-
ক) মেঘমদির
খ) দেবদারু আচ্ছাদিত
গ) সবুজ
ঘ) ছায়াবৃত
উত্তর:-মেঘমদির
১৪. ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ কোথায় আছে?
ক) অনেক, অনেক দূরে
খ) খুব খুব কাছে
গ) পথের দু-ধারে
ঘ) নির্জন অরণ্যে
উত্তর:-অনেক, অনেক দূরে
১৫. “পথের দুধারে ছায়া ফেলে।”-
ক) দেবদারু গাছ
খ) মহুয়া গাছ
গ) শাল গাছ
ঘ) তাল গাছ
উত্তর:-দেবদারু গাছ
১৬. মহুয়ার দেশে দেবদারু গাছ ছায়া ফেলে কোথায়?
ক) শালের বনে
খ) হিজলের বনে
গ) পাহাড়ের গায়ে
ঘ) পথের দু-ধারে
উত্তর:-পথের দু-ধারে
১৭. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি রহস্য খুঁজে পেয়েছেন-
ক) দেবদারুর বনে
খ) সন্ধ্যার জলস্রোতে
গ) মহুয়ার বনে
ঘ) নিবিড় অন্ধকারে
উত্তর:-দেবদারুর বনে
১৮. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে-
ক) নিশাচরের কোলাহল
খ) শিকারির পদসঞ্চার
গ) অবসন্ন মানুষের আনাগোনা
ঘ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস
উত্তর:-সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস
১৯. রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস করে-
ক) আলোড়িত
খ) আন্দোলিত
গ) জীবন্ত
ঘ) প্রফুল্ল
উত্তর:-আলোড়িত
২০. মহুয়ার গন্ধ নেমে আসবে-
ক) কবির দেহের উপর
খ) কবির ক্লান্তির উপর
গ) কবির বাগানের উপর
ঘ) মহুয়ার দেশে
উত্তর:- কবির ক্লান্তির উপর
২১. “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক…“-
ক) বকুল ফুল
খ) মহুয়া ফুল
গ) শিউলি ফুল
ঘ) এদের কোনোটিই নয়
উত্তর:-মহুয়া ফুল
২২. “মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ” আছে-
ক) খুব, খুব কাছে
খ) অনেক, অনেক দূরে
গ) নিবিড় অরণ্যে
ঘ) প্রান্তরের শেষে
উত্তর:-অনেক, অনেক দূরে
২৩. মহুয়ার গন্ধ অবসান ঘটাবে-
ক) বিষণ্ণতার
খ) উৎকণ্ঠার
গ) আনন্দের
ঘ) ক্লান্তির
উত্তর:-ক্লান্তির
২৪. “গলিত সোনার মত উজ্জ্বল আলোর স্তন্ত”-কে এঁকে দেয়?
ক) ডুবন্ত সূর্য
খ) অলস সূর্য
গ) উদীয়মান সূর্য
ঘ) দুপুরের সূর্য
উত্তর:-অলস সূর্য
২৫. “মাঝে মাঝে শুনি”-কবি মাঝে মাঝে কী শোনেন?
ক) মাদলের শব্দ
খ) কয়লাখনির শব্দ
গ) জলস্রোতের শব্দ
ঘ)বঙ্কিম নিশ্বাসের শব্দ
উত্তর:-কয়লাখনির শব্দ
২৬. মহুয়া বনের ধারে আছে-
ক) কয়লাখনি
খ) সূর্যের দেশ
গ) অবসন্ন মানুষ
ঘ) জলস্রোত
উত্তর:-কয়লাখনি
২৭. কবি কয়লা খনির শব্দ শুনতে পান-
ক) শীতের সন্ধ্যায়
খ) নিবিড় অন্ধকারে
গ) নির্জন দুপুরে
ঘ) শিশির ভেজা সকালে
উত্তর:-নিবিড় অন্ধকারে
২৮. “…কয়লার খনির/গভীর, বিশাল শব্দ,” হয়-
ক) সমুদ্রের ধারে
খ) পাহাড়ের প্রান্তে
গ) ঘুমহীন রাতে
ঘ) মহুয়া বনের ধারে
উত্তর:- মহুয়া বনের ধারে
২৯. সবুজ সকাল’ কীসে ভেজা?
ক) শিশিরে
খ) জলে
গ) মেঘে
ঘ) ভোরের আলোয়
উত্তর:-শিশিরে
৩০.অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি”। কবি কী দেখেন?
ক) ধুলোর কলঙ্ক
খ) অপমানের কলঙ্ক
গ) পোড়া দাগ
ঘ) চাঁদের কলঙ্ক
উত্তর:- ধুলোর কলঙ্ক
৩১.”অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি ধুলোর কলঙ্ক”
কবি কখন দেখেন?
ক) সকালে
খ) বিকেলে
গ) সন্ধ্যায়
ঘ) রাত্রে
উত্তর:-সকালে
৩২.মহুয়ার দেশের মানুষের চোখ-
ক) লাল
খ)তন্দ্রাচ্ছন্ন
গ) ঘুমহীন
ঘ) অস্থির
উত্তর:-ঘুমহীন
৩৩. ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়” কী হানা দেয়?
ক) ধূলোর কলঙ্ক
খ) গভীর শব্দ
গ) অবসন্ন মানুষদের চোখে ঘুম
ঘ) ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন
উত্তর:-ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন
৩৪. ক্লান্ড দুঃস্বপ্ন হানা দেয়-
ক) মহুয়ার দেশে
খ) মানুষের হৃদয়ে
গ) ঘুমহীন চোখে
ঘ) ঘুমের ঘোরে
উত্তর:-ঘুমহীন চোখে
৩৫.’মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কোন্ স্থানের নিসর্গপ্রকৃতির বর্ণনা পাওয়া যায়?
ক) পুরুলিয়া
খ) বাঁকুড়া
গ) সাঁওতাল পরগনা
ঘ) ডুয়ার্স
উত্তর:-সাঁওতাল পরগনা
১. “অলস সূর্য দেয় এঁকে” অলস সূর্য কী এঁকে দেয়?
উত্তর:- সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অলস সূর্য গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়।।
২. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”-অলস সূর্য কখন, কোথায় এঁকে দেয়?
উত্তর:-সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অলস সূর্য সন্ধ্যার জলস্রোতে এঁকে দেয়।
৩. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”-সূর্যকে অলস বলার কারণ কী?
উত্তর:- সন্ধ্যার অস্তগামী সূর্য দিনের কাজ শেষ করে বিশ্রামের অপেক্ষায় থাকে বলে ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন সূর্যকে অলস বলে সম্বোধন করেছেন।
৪. “আর আগুন লাগে…”-কখন, কোথায় আগুন লাগে?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় আগুন লাগে।
৫. “… জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।”-সেখানে কী ঘটে যায়?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনা অস্তগামী সূর্যের আলোয় লাল হয়ে ওঠে। সেই দৃশ্য দেখে মনে হয় আগুন লেগেছে।
৬. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়” কীসের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অস্তগামী সূর্যের আলোয় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় যে আগুন লাগে, ‘উজ্জ্বল স্তত্থতা’ বলতে তার কথাই বোঝানো হয়েছে।
৭. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়”-উজ্জ্বল স্তন্দ্বতা’র কথা কেন বলা হয়েছে?
উত্তর:- একদিকে অস্তগামী সূর্য অন্ধকারের আগমন ঘটিয়ে স্বপ্নতা এনেছে, অন্যদিকে তার রক্তিম আভা সৃষ্টি করেছে উজ্জ্বলতার-এ কারণেই উদ্ধৃত অংশে ‘উজ্জ্বল স্তধতার কথা বলা হয়েছে।
৮. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়”-‘উজ্জ্বল স্ত্যতায়’ কী ঘটে?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় উজ্জ্বল স্তদ্ধতায় ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ঘুরে-ফিরে ঘরে আসে।
৯. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”- ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর:- কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে নাগরিক সভ্যতার দূষণকে বোঝানো হয়েছে।
১০. ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কীভাবে কবির কাছে আসে?
উত্তর:- কবিতায় ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কবি সমর সেনের কাছে শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ঘুরে-ফিরে আসে।
১১. “… ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”-কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতার উদ্ধৃত অংশে ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ অর্থাৎ শিল্পসভ্যতার দূষণের ঘুরে-ফিরে আসার কথা বলা হয়েছে।
১২. কবি কাকে ‘শীতের দুঃস্বপ্ন’ বলেছেন?
উত্তর:- ‘ধোঁয়ার বাঙ্কিম নিশ্বাস’ অর্থাৎ নগরজীবনের দূষণকে কবি ‘শীতের দুঃস্বপ্ন’র সঙ্গে তুলনা করেছেন।
১৩. “অনেক, অনেক দূরে আছে…”-কে বা কী অনেক দূরে আছে?
উত্তর:- ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন বলেছেন মেঘমদির মহুয়ার দেশ অনেক দূরে আছে।
১৪. “অনেক, অনেক দূরে আছে…”-সেই অনেক দূরে কী ঘটে?
উত্তর:- ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অনেক দূরে মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে দেবদারু গাছের দীর্ঘ রহস্য ছায়া ফেলে। দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।
১৫. মহুয়ার দেশ কবির কাছে কীভাবে উপলব্ধ হয়েছিল?
উত্তর:- মেঘমদির মহুয়ার দেশ কবির কাছে নাগরিক ক্লান্তি থেকে মুক্তির আশ্রয় হিসেবে উপলব্ধ হয়েছিল ।
১৬. ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ বলার কারণ কী?
উত্তর:- দূষিত নাগরিক-জীবনের যান্ত্রিকতার বিপরীতে সাঁওতাল পরগনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মায়াময় তাকে ফুটিয়ে তুলতেই কবি সমর সেন এই স্থানকে ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’-রূপে অভিহিত করেছেন।
১৭. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি নিজেকে কীভাবে উপস্থাপিত করেছেন?
উত্তর:- ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি নিজেকে নগরজীবনের ক্লান্ড মানুষের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন।
১৮. “সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে…”-‘সেখানে’ বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘সেখানে’ বলতে মহুয়ার দেশের কথা বলা হয়েছে।
১৯. “দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য” বলতে কী বোঝ?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় “দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য” বলতে দেবদারু গাছের দীর্ঘ ছায়াময় বিস্তারকে বোঝানো হয়েছে।
২০. “দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য” কোথায় ছায়া ফেলে?
উত্তর:- কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় “দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য” সুদূর মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে ছায়া ফেলে।
২১. “…দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস”-‘দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ বলতে রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করা সমুদ্রের গর্জনকে বোঝানো হয়েছে।
২২. “…দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস”-‘দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ কী করে?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।
২৩. কবি সমর সেন তাঁর ক্লান্তির উপরে কার ঝরে পড়া এবং কার নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন?
উত্তর:- কবি সমর সেন তাঁর ক্লান্তির উপরে মহুয়া ফুলের ঝরে পড়া এবং মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন।
২৪. “এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে” -‘এখানে’ বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘এখানে’ বলতে শহরজীবনের কথা বলা হয়েছে।
২৫. “এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে” এখানে অন্ধকার নিবিড় ও অসহ্য কেন?
অথবা,
“এখানে অসহ্য” বক্তার কেন অসহ্য বোধ হয়েছে?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অন্ধকার নিবিড় ও অসহ্য কারণ তা শহরজীবনের যান্ত্রিকতা আর দূষণের ইঙ্গিত দেয়।
২৬ . “এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে/মাঝে মাঝে শুনি” বক্তা কী শোনেন?
অথবা,
“মাঝে মাঝে শুনি”-বক্তা কখন কী শোনেন?
উত্তর:- ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় বক্তা শহরের অসহ্য নিবিড় অন্ধকারে মাঝে মাঝে মহুয়া বনের ধারের কয়লাখনির গভীর, বিশাল শব্দ শোনেন।
২৭. “…কয়লার খনির/গভীর, বিশাল শব্দ” কয়লাখনি কোথায়?
উত্তর:- সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, কয়লাখনি আছে মহুয়ার দেশে মহুয়া বনের ধারে।
২৮. “…কয়লার খনির/গভীর, বিশাল শব্দ” কয়লাখনির শব্দকে ‘গভীর’ ও ‘বিশাল’ বলা হয়েছে কেন?
উত্তর:-‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় মহুয়ার দেশের নিস্তব্ধকে যেহেতু কয়লাখনির শব্দ ভেঙে দেয়, তাই তাকে ‘গভীর’ ও ‘বিশাল’ বলা হয়েছে।
২৯. ‘শিশির-ভেজা সবুজ সকালে’ কবি কী দেখেন?
উত্তর:- ‘শিশির-ভেজা সবুজ সকালে’ কবি কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমিকদের শরীরে ধূলোর কলঙ্ক দেখেন।
৩০. “অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি” কবি কী দেখেন?
উত্তর:-কবি সমর সেন অবসন্ন মানুষের শরীরে ধূলোর কলঙ্ক দেখেন।
৩১. “অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক”। -কবি কখন দেখেন?
উত্তর:- কবি সমর সেন মহুয়ার দেশে শিশির-ভেজা সবুজ সকালে অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখেন।
৩২. “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়” কাদের চোখে কী হানা দেয়? [উচ্চমাধ্যমিক, ২০১৯, ২০২২]
উত্তর:- কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমজীবী মানুষদের চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয়।
৩৩. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন ‘মহুয়ার দেশ’ বলতে কোন্ স্থানকে বুঝিয়েছেন?
উত্তর:- ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘মহুয়ার দেশ’ বলতে কবি সাঁওতাল পরগনাকে বুঝিয়েছেন।
৩৪. “…গভীর, বিশাল শব্দ,”-কী গভীর এবং সেখানে কীসের শব্দ হয়?
উত্তর:- আধুনিক কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় মহুয়ার দেশের নৈঃশব্দের পটভূমিতে কয়লাখনির শব্দ ছিল গভীর এবং সেখানে কয়লাখনির গভীর, বিশাল শব্দ হয়।