Class 12 Bengali

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা নানা রঙের দিন (নাটক) অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা নানা রঙের দিন (নাটক) অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

১. নানা রঙের দিন’ নাটকটি কোন একাঙ্ক নাটকের দ্বারা অনুপ্রাণিত?

ক) অন দ্য রোড
খ) দ্য সোয়ান সং
গ) দ্য সিগাল
ঘ) দ্য প্রোপোজাল

উত্তর:-দ্য সোয়ান সং

২. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বয়স ছিল-

ক) ৫০ বছর
খ) ৬৮ বছর
গ) ৬০ বছর
ঘ) ৭০ বছর

উত্তর:-৬৮ বছর

৩. নানা রঙের দিন’ নাটকে প্রম্পটার কালীনাথ সেনের বয়স ছিল প্রায়-

ক) ৫০ বছর
খ) ৫৫ বছর
গ) ৬০ বছর
ঘ) ৬৫ বছর

উত্তর:-৬০ বছর

৪.’নানা রঙের দিন’ নাটকের পটভূমিতে আছে-

ক) পেশাদারি থিয়েটার
খ) শখের থিয়েটার
গ) গ্রুপ থিয়েটার
ঘ) গ্রাম্য যাত্রা

উত্তর:-পেশাদারি থিয়েটার

৫. “পেশাদারি থিয়েটারের একটি ফাঁকা মঞ্চ।”-মঞ্চটি ফাঁকা থাকার কারণ কী ?
ক) অনেকক্ষণ আগেই অভিনয় শেষ হয়ে গিয়েছিল
খ)অভিনয় শুরু হওয়ার অনেক দেরি ছিল
গ)সেদিন অভিনয়ের দিন ছিল না
ঘ) রজনীবাবু মঞ্চে একা থাকতে চেয়েছিলেন

উত্তর:-অনেকক্ষণ আগেই অভিনয় শেষ হয়ে গিয়েছিল

৬. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে মঞ্চের মাঝখানে কী ওলটানো ছিল?

ক) একটি টেবিল
খ) একটি চেয়ার
গ) একটি বেঞ্চ
ঘ) একটি টুল

উত্তর:-একটি টুল

৭. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে মাঝরাতে রজনীকান্ত কোন্ ঐতিহাসিক চরিত্রের পোশাকে ফাঁকা মঞ্চে প্রবেশ করেন?

ক) দিলদার
খ) মহম্মদ
গ) ঔরঙ্গজেব
ঘ) শাজাহান

উত্তর:-দিলদার

৮. দিলদারের পোশাক পরিহিত রজনীকান্ড চট্টোপাধ্যায়ের হাতে ছিল-

ক) মোমবাতি
খ) প্রদীপ
গ) ধূপ
ঘ) জ্বলন্ত মোমবাতি

উত্তর:-জ্বলন্ত মোমবাতি

৯. নাটকের সূচনায় রজনীকান্ত মঞ্চের ওপর দাঁড়িয়ে হাসছিলেন কেন?

ক) গ্রিনরুম ফাঁকা ছিল বলে
খ) হলে কেউ ছিল না বলে
গ) গ্রিনরুমে তিনি ঘুমিয়ে পড়েছিলেন
ঘ) সকাল না রাত-বুঝতে না পেরে

উত্তর:-গ্রিনরুমে তিনি ঘুমিয়ে পড়েছিলেন

১০. রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় সেদিন যে চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন-

ক) শাজাহান
খ) দিলদার
গ) ঔরঙ্গজেব
ঘ) মিরজুমলা

উত্তর:-দিলদার

১১. রজনীবাবু কোথায় ঘুমিয়ে পড়েছিল?

ক) রঙ্গমঞ্চের উপর
খ) গ্রিনরুমে
গ) রাস্তার ধারে
ঘ) খাটিয়ায়

উত্তর:-গ্রিনরুমে

১২. রজনীবাবু ‘এতক্ষণ পড়ে পড়ে গ্রিনরুমে’ কী করছিলেন?

ক) গান করছিলেন
খ) নাক ডাকছিলেন
গ) স্বপ্ন দেখছিলেন
ঘ) হাসছিলেন

উত্তর:-নাক ডাকছিলেন

১৩. “বাঃ বাঃ বুঢ়া। আচ্ছাহি কিয়া।”-এই ‘বুঢ়া’ হলেন-

ক) কালীনাথ সেন
খ) রামব্রিজ
গ) রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়
ঘ) শাজাহান

উত্তর:-রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়

১৪. “আরে গেল কোথায় লোকটা?”-এখানে লোকটা হল-

ক) রজনীকান্ত
খ) কালীনাথ
গ) দিলদার
ঘ) রামব্রিজ

উত্তর:-রামব্রিজ

১৫. “কোথায় ধেনো টেনে পড়ে আছে ব্যাটা।”-এখানে কার কথা বলা হয়েছে?

ক) রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়
খ) রামব্রিজ
গ) কালীনাথ সেন
ঘ) মোরাদ

উত্তর:-রামব্রিজ

১৬. “কাল রাতেও ঠিক একই ব্যাপার।”ব্যাপারটা হল-

ক) দিলদার সেজে অভিনয়
খ) মোমবাতি হাতে মঞ্চে প্রবেশ
গ) রামব্রিজকে ডেকে না পাওয়া
ঘ) মদ খেয়ে গ্রিনরুমে পড়ে থাকা

উত্তর:-মদ খেয়ে গ্রিনরুমে পড়ে থাকা

১৭. রজনীকান্তবাবু রামব্রিজকে কত টাকা ‘বকশিশ’ দিয়েছিলেন?

ক) চার টাকা
খ) দুটাকা
গ) তিন টাকা
ঘ) এক টাকা

উত্তর:-তিন টাকা

১৮. “নগদ তিনটে টাকা বকশিশও দিলুম ওকে।”-রামব্রিজকে বকশিশ দেওয়ার কারণ কী?

ক) অভিনয় শেষে রজনীবাবুর জন্য ট্যাক্সি ডেকে আনা
খ) রজনী- বাবুর জন্য মদ কিনে আনা
গ) মদ্যপ রজনীবাবুকে ঘুম থেকে তুলে ট্যাক্সিতে বাড়ি পাঠানো
ঘ) দিলদার চরিত্রে রজনীবাবুকে ভালো মেকআপ করা

উত্তর:-মদ্যপ রজনীবাবুকে ঘুম থেকে তুলে ট্যাক্সিতে বাড়ি পাঠানো

১৯. “আর তার ফল হল কী?”-ফল কী হল?

ক) রামব্রিজ মদ খেয়ে পড়ে রইল
খ) কালীনাথ মদ গিলে পড়ে রইল
গ) কালীনাথ প্রম্পট্ করতে ভুলে গেল
ঘ) রজনী রামব্রিজকে বকশিশ দিতে ভুলে গেলেন

উত্তর:-রামব্রিজ মদ খেয়ে পড়ে রইল

২০. “সেই টাকায় তিনি নিজেই আজকে মদ গিলে কোথায় পড়ে আছেন।”-‘তিনি’ হলেন-

ক) রজনীকান্ত চাটুজ্জে
খ) কালীনাথ সেন
গ) রামব্রিজ
ঘ) রজনীকান্তের বন্ধু

উত্তর:-কালীনাথ সেন

২১. “সেই আনন্দে আমাকেই দেড় বোতল খাইয়ে গেলেন।” -আনন্দের কারণ কী?

ক) পুরস্কার পাওয়া
খ) লটারি পাওয়া
গ)প্রশংসা পাওয়া
ঘ) বকশিশ পাওয়া

উত্তর:-বকশিশ পাওয়া

২২. “এঃ, একেবারে রামধেনো।”-‘রামধেনো’ হল-

ক) মদ-বিশেষ
খ) চরিত্রের বৈশিষ্ট্য
গ) বিশেষ ধরনের প্রহার
ঘ) একটি ঘোড়ার নাম

উত্তর:-মদ-বিশেষ

২৩. “উফ বুকের ভেতরটা থরথর করে কাঁপছে যে। মুখের ভেতরটা যেন –

ক) শুকিয়ে কাঠ
খ) অডিটোরিয়াম
গ) ওয়েসিস
ঘ) শূন্য কলশি

উত্তর:-অডিটোরিয়াম

২৪. রজনীবাবু লম্বা লম্বা চুলে প্রতিদিন লাগাতেন-

ক) হাফ শিশি কলপ
খ) এক শিশি কলপ
গ) এক বোতল রং
ঘ) মেকআপ

উত্তর:-হাফ শিশি কলপ

২৫. “আমি লাস্ট সিনে প্লে করব না ভাই,”-এখানে ‘লাস্ট সিন’ বলতে মৃত্যুকালঘ অভিনয়ের শেষ দৃশ্য বোঝানো হয়েছে-

ক) নাটকের শেষ দৃশ্য
খ) ব্যক্তিগত সম্পর্কের শেষ
গ) মৃত্যু কাল
ঘ) অভিনয়ের শেস দৃশ্য

উত্তর:-মৃত্যু কাল

২৬. “ওপারের দূত উইংসে রেডি।”-কথাটার অর্থ-

ক) তাঁর জীবনের মোড় ঘুরতে চলেছে
খ) আর-এক অভিনেতা উইংসে দাঁড়িয়ে আছে
গ) প্রম্পটার কালীনাথ উইংসের পাশে দাঁড়িয়ে আছে
ঘ) মৃত্যুর দূত দাঁড়িয়ে আছে

উত্তর:-মৃত্যুর দূত দাঁড়িয়ে আছে

২৭. “দেওয়ালে কালো কালো অঙ্গারে লেখা আছে”-কী? ক) জীবনের শেষ কথাগুলো
খ) নানা রঙের দিনের কথাগুলো
গ) জীবনের দুঃখের কথাগুলো
ঘ) জীবনের অপ্রাপ্তির কথাগুলো

উত্তর:-জীবনের শেষ কথাগুলো

২৮. ‘সব মিলিয়ে’ কীসের ‘আয়োজন করে রেখেছে’?

ক) ‘সাজাহান’ নাটকের
খ) মঞ্চসজ্জার
গ) মঞ্চের আলোর
ঘ) মৃত্যুর নিঝুম ঘুমের

উত্তর:-মৃত্যুর নিঝুম ঘুমের

২৯. “তাঁরা সময়মতো মাপজোখ করে খাওয়াদাওয়া করেন।”-কেন?

ক) তাঁদের বয়স হয়েছে
খ) তাঁরা মোটা হয়ে গেছেন
গ) তাঁদের পেটের রোগে ধরেছে
ঘ) ডাক্তার তাঁদের তেমন করতে বলেছেন

উত্তর:-তাঁদের বয়স হয়েছে

৩০. অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় থিয়েটারে অভিনয় করেছিলেন-
ক) ষাট বছর ধরে
খ) চল্লিশ বছর ধরে
গ) তেতাল্লিশ বছর ধরে
ঘ) পঁয়তাল্লিশ বছর ধরে

উত্তর:-পঁয়তাল্লিশ বছর ধরে

৩১. “উঃ কী শীত-সব আছে শুধু…”-কী নেই?

ক) মানুষ নেই
খ) আলো নেই
গ) লোকজন নেই
ঘ) শীতের পোশাক নেই

উত্তর:-মানুষ নেই

৩২. বৃদ্ধ বয়সে মানুষ যা শোনে বলে ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে উল্লেখ আছে-

ক) টপ্পা
খ) রামায়ণ
গ) মহাভারত
ঘ) কীর্তন

উত্তর:-কীর্তন

৩৩. “আর আপনি রজনীবাবু এসব কী করছেন মশাই”-উক্তিটি করেছেন-

ক) কাশীনাথ
খ) থিয়েটারের এক দর্শক
গ) রামব্রিজ
ঘ) রজনী চাটুজ্জে

উত্তর:-রজনী চাটুজ্জে

৩৪. “…কী আবোলতাবোল বকছেন বলুন তো?”-এই ‘আবোলতাবোল’ বকা হচ্ছিল-

ক) থিয়েটারি ভাষায়
খ) স্বগত ভঙ্গিতে
গ) অমার্জিত ভঙ্গিতে
ঘ) উত্থত কণ্ঠে

উত্তর:-থিয়েটারি ভাষায়

৩৫. “সারারাত ধরে এইসব ভাবলে…”-যা হতে পারে বলে রজনী চট্টোপাধ্যায় ভেবেছিলেন-

ক) অনিদ্রা
খ) হার্টফেল
গ) সমস্যার সমাধান
ঘ) কাজের ক্ষতি

উত্তর:-হার্টফেল

৩৬ . ‘নানা রঙের দিন’ নাটকটিতে চরিত্র আছে-

ক) একটি
খ) দুটি
গ) তিনটি
ঘ) পাঁচটি

উত্তর:-দুটি

৩৭. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ সেনের পরনে ছিল-

ক) ময়লা ধুতি
খ) ময়লা পাজামা
গ) পরিষ্কার ধুতি
ঘ) পরিষ্কার পাজামা

উত্তর:-ময়লা পাজামা

৩৮. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ সেন ছিলেন-

ক) প্রম্পটার
খ) মেকআপ ম্যান
গ)অভিনেতা
ঘ) একজন দর্শক

উত্তর:-প্রম্পটার

৩৯. ‘প্রম্পটার’ বলতে বোঝায়-

ক) মঞ্চের পর্দা ওঠান যিনি
খ) মঞ্চে আলোক প্রক্ষেপণ করেন যিনি
গ)নাট্য-পরিচালকের সহায়ক যিনি
ঘ) অভিনেতায় সংলাপ ধরিয়ে দেন যিনি

উত্তর:-অভিনেতায় সংলাপ ধরিয়ে দেন যিনি

৪০. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ রোজ লুকিয়ে ঘুমোতেন-

ক) মঞ্চে
খ) গ্রিনরুমে
গ) বৈঠকখানায়
ঘ) প্রেক্ষাগৃহের সামনে

উত্তর:-গ্রিনরুমে

৪১. “গ্রিনরুমে ঘুমোই…”-কে ঘুমোন?

ক) কালীনাথ সেন
খ) রামব্রিজ
গ) রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়
ঘ) রামচরণ

উত্তর:-কালীনাথ সেন

৪২. কালীনাথ রাতে গ্রিনরুমে কী করছিলেন?

ক) রজনীবাবুকে খুঁজতে এসেছিলেন
খ) তাঁর ফেলে যাওয়া কিছু খুঁজতে এসেছিলেন
গ) রাতে গ্রিনসে থাকার দায়িত্ব পড়েছিল তাঁর
ঘ) রোজ রাতে তিনি গ্রিনরুমে ঘুমোতেন

উত্তর:- রোজ রাতে তিনি গ্রিনরুমে ঘুমোতেন

৪৩. কালীনাথ কী কারণে রজনীবাবুকে বলেছিলেন যে, ‘মিছে কথা বলব না’?

ক) রজনীবাবু সত্যবাদী
খ) রজনীবাবু বৃদ্ধ
গ) রজনীবাবু ব্রাহ্মণ
ঘ) রজনীবাবু সৎ

উত্তর:-রজনীবাবু ব্রাহ্মণ

৪৪. “…এ কথাটা মালিকের কানে তুলবেন না চাটুজ্জেমশাই,” -কারণ-

ক) মালিক দুঃখ পাবেন
খ) মালিক তাঁর মাইনে কমিয়ে দেবেন
গ) বক্তা একেবারে বেঘোরে মারা পড়বেন
ঘ)মালিক তাঁকে তাড়িয়ে দেবেন

উত্তর:-বক্তা একেবারে বেঘোরে মারা পড়বেন

৪৫. রজনীকান্ত ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে সেদিনের শো-তে যা পেয়েছিলেন-

ক) পাঁচটা ক্ল্যাপ্
খ) প্রীতি উপহার
গ) সাতটা ক্ল্যাপ্
ঘ) তিরস্কার

উত্তর:-সাতটা ক্ল্যাপ্

৪৬. “আসলে যতক্ষণ স্টেজে দাঁড়িয়ে থাকি ততক্ষণ”-কী?

ক) আদর
খ) কদর
গ) ভালোবাসা
ঘ) শ্রদ্ধা

উত্তর:-কদর

৪৭. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনী চাটুজ্জে ‘ধু-ধু করা দুপুরে জ্বলন্ত মাঠে বাতাস’-এর সঙ্গে নিজের তুলনা করেছেন-

ক) একাকিত্ব বোঝাতে
খ) উত্তাপ বোঝাতে
গ) বেপরোয়া স্বভাব বোঝাতে
ঘ) জীবনের ঝড়ঝাপটা বোঝাতে

উত্তর:-একাকিত্ব বোঝাতে

৪৮. “পাবলিক তো আপনাকে ভালোবাসে চাটুজ্জেমশাই…”-এই ‘পাবলিক’ হল-

ক) সাধারণ মানুষ
খ) সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষ
গ) নাটকের সাধারণ দর্শক
ঘ) নাটকের সাধারণ কলাকুশলীরা

উত্তর:-নাটকের সাধারণ দর্শক

৪৯. রজনীকান্তের মতে তাঁর শিরায় প্রবাহিত হচ্ছে-

ক) অভিনয়ের নেশা
খ) সবংশের পবিত্র রক্ত
গ) শিল্পের প্রতি শ্রদ্ধা
ঘ) প্রায়শ্চিত্ত করার আকাঙ্ক্ষা

উত্তর:-সবংশের পবিত্র রক্ত

৫০. অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম হয়েছিল-

ক) ব্রাহ্মণ বংশে
খ) প্রাচীন রাজবংশে
গ) কায়স্থ বংশে
ঘ) দরিদ্র পরিবারে

উত্তর:-ব্রাহ্মণ বংশে

৫১. রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় থিয়েটারে আসার আগে চাকরি করতেন-

ক) পুলিশে
খ) জাহাজে
গ) ডাক বিভাগে
ঘ) স্কুলে

উত্তর:-পুলিশে

৫২. “তারপর একদিন, বুঝলে-চাকরিটা ছেড়ে দিলাম।”-তাঁর চাকরি ছাড়ার কারণ কী ছিল?

ক) ব্যাবসা করা
খ) চাকরি ভালো লাগত না
গ) নাটক করে জীবন কাটাবেন, তাই
ঘ) চাকরিক্ষেত্রে মানিয়ে নিতে না পারা

উত্তর:-নাটক করে জীবন কাটাবেন, তাই

৫৩. “এ কথাটা মালিকের কানে তুলবেন না চাটুজ্জেমশাই”- কোন্ কথাটা?

ক) গ্রিনরুমে ঘুমানোর কথা
খ) ফাঁকা মঞ্চে অভিনয়ের কথা
গ) চাটুজ্জেমশাইয়ের সঙ্গে বস্তার সাক্ষাৎ হওয়ার কথা
ঘ) চাটুজ্জেমশাইকে বাড়ি পৌঁছে দিতে চাওয়ার কথা

উত্তর:-গ্রিনরুমে ঘুমানোর কথা

৫৪. “অন্ধকার রাতে একা একা ভাবলে মনে হত”-প্রেমিকা সম্বন্ধে রজনীকান্তের কী মনে হত?

ক) সে যেন কোনো অচেনা দিনের আলো
খ) তার চুলসমুদ্রের ঢেউয়ের মতো
গ) সে ভোরের আলোর চেয়েও সুন্দর
ঘ) মরে যাব, তবু ভুলব না, তার সেই আশ্চর্য ভালোবাসা

উত্তর:-সে যেন কোনো অচেনা দিনের আলো

৫৫. “… ভোরের আলোর চেয়েও সুন্দর সে।”-রজনী চট্টোপাধ্যায় কার কথা বলেছেন?
ক) তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকা
খ) বন্ধু
গ) তাঁর অভিনীত চরিত্র
ঘ) রামব্রিজ

উত্তর:-তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকা

৫৬. রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের প্রেমিকা তাঁকে যে চরিত্রে অভিনয় করতে দেখেছিল-

ক) শাজাহান
খ)দিলদার
গ) আলমগির
ঘ) ঔরঙ্গজেব

উত্তর:-আলমগির

৫৭. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে অভিনেতাকে যার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে

ক) শিক্ষক
খ) অস্পৃশ্য ভাঁড়
গ) গাধা
ঘ) জ্ঞানী

উত্তর:-অস্পৃশ্য ভাঁড়

৫৮. রজনীকান্তবাবুর মতে অভিনেতা আসলে-
ক) সমাজের শিক্ষক
খ) বোকা
গ) জ্ঞানী
ঘ) অস্পৃশ্য ভাঁড়

উত্তর:-অস্পৃশ্য ভাঁড়

৫৯. “…তা বলে কি তাঁরা তোমার সঙ্গে আলাপ করবেন না, চা সিগারেট খাওয়াবেন না?” কাদের কথা বলা হয়েছে?

ক) নাটকের সাধারণ দর্শক
খ) আত্মীয়স্বজন
গ) নামি অভিনেতা
ঘ) রুচিশীল ব্যক্তিদের

উত্তর:-নাটকের সাধারণ দর্শক

৬০. “আর একদিন তাকে দেখে মনে হয়েছিল”-
ক) মোমের আলোর চেয়েও পবিত্র
খ) চাঁদের আলোর চেয়েও স্নিগ্ধ
গ) ভোরের আলোর চেয়েও সুন্দর
ঘ) গোধুলির আলোর চেয়েও মায়াবী।

উত্তর:-ভোরের আলোর চেয়েও সুন্দর

৬১. “যারা বলে ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’ তারা সব__

ক) ভেড়া
খ) গাধা
গ) বোকা
ঘ) চালাক

উত্তর:-গাধা

 

১. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকটি কোন্ বিদেশি নাটকের ছায়ায় রচিত?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকটি আন্তন চেখভের সোয়ান সং নাটকের ছায়া অবলম্বনে রচিত।

২. ‘নানা রঙের দিন’ কত অঙ্কের নাটক?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ এক অঙ্কের নাটক।

৩. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রম্পটারের নাম কী?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রম্পটারের নাম কালীনাথ সেন।

৪. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রেক্ষাপট কোথায় ছিল?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রেক্ষাপট ছিল পেশাদারি থিয়েটারের একটি ফাঁকা মঞ্চ।

৫. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে মঞ্চসজ্জার কীরকম বর্ণনা দেওয়া আছে?
অথবা,
‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রারম্ভে যে মঞ্চসজ্জার বিবরণ আছে, তা নিজের ভাষায় লেখো।

উত্তর:-‘নানা রঙের দিন’ নাটকে অন্ধকার, ফাঁকা মঞ্চের পিছনের অংশে পূর্বে অভিনীত নাটকের অবশিষ্ট দৃশ্যপট, জিনিসপত্র, যন্ত্রপাতি, মাঝখানে একটা ওলটানো টুল দেখানো হয়েছে।

৬. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের শুরুতে মঞ্চে কী ওলটানো ছিল?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের শুরুতে মঞ্চে একটি টুল ওলটানো ছিল।

৭. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে দিলদারের পোশাক পরে কে প্রবেশ করেছিলেন?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে দিলদারের পোশাক পরে মঞ্চে প্রবেশ করেছিলেন বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়।

৮. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের শুরুতে রজনীকান্তের হাতে কী ছিল?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের শুরুতে রজনীকান্তের হাতে জ্বলন্ত মোমবাতি ছিল।

৯. “…হল ফাঁকা, শাজাহান-জাহানারা সব পাত্রপাত্রী ভোঁতোঁ…”- এসময়ে একমাত্র কাকে মঞ্চে দেখা গিয়েছিল?

উত্তর:- ফাঁকা হলে, অভিনয়ের পর যখন শাজাহান-জাহানারা-সহ সবাই চলে গিয়েছে তখন একমাত্র দিলদারকেই মঞ্চে দেখা গিয়েছিল।

১০. রজনীবাবু কোথায় ঘুমিয়ে পড়েছিলেন?

উত্তর:- রজনীবাবু গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন।

১১. “এতক্ষণ পড়ে পড়ে গ্রিনরুমে নাক ডাকছিলুম।”-গ্রিনরুমে নাক ডাকার কারণ কী?

উত্তর:- রজনীবাবু অভিনয়ের বেশ কিছুক্ষণ পরে অতিরিক্ত মদ্য পান করেছিলেন বলেই তিনি গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে পড়ে নাক ডাকছিলেন।

১২. “এত টানলে কি আর কাণ্ডজ্ঞান থাকে?” কীসের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রশ্নোদৃত অংশে প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজের মদ্যপানের কথা বলেছেন।

১৩. “আরে, গেল কোথায় লোকটা?”-কোন্ লোকের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় অনুদিত ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের উদ্ধৃতাংশে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় রামব্রিজের কথা বলেছেন।

১৪. “বাঃ বাঃ বুঢ়া। আচ্ছাহি কিয়া।”-কে কাকে মন্তব্যটি করেছেন?

উত্তর:- বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজেই নিজেকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্যটি করেছেন।

১৫. “বাঃ বাঃ বুঢ়া। আচ্ছাহি কিয়া।” কী করার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- অভিনয় শেষে প্রচুর মদ্যপান করে বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের গ্রিনরুমের চেয়ারে ঘুমে ঢলে পড়ার কথা বলা হয়েছে।

১৬. “কাল রাতেও ঠিক একই ব্যাপার।”-কোন্ ব্যাপারের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর :-এখানে আগের রাতে অভিনয়ের শেষে অভিনেতা রজনীকান্ড চট্টোপাধ্যায়ের মদ্যপান করে গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে থাকার কথা বলা হয়েছে।

১৭. “তার দরুন আজ সন্ধেবেলা নগদ তিনটে টাকা বকশিশও দিলুম ওকে।”-কাকে কী কারণে বকশিশ দেওয়া হয়েছিল?

উত্তর:- রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় মদের ঘোরে সাজঘরে ঘুমিয়ে পড়লে তাঁকে ঘুম থেকে তুলে ট্যাক্সি ডেকে দেওয়ার জন্য রামব্রিজকে তিনি বকশিশ দিয়েছিলেন।

১৮. “আর তার ফল হল কী?”-কোন্ কাজের ফলের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- আগের রাতে রজনীবাবু মদ খেয়ে গ্রিনরুমে পড়ে থাকলে রামব্রিজ তাকে তুলে ট্যাক্সিতে করে বাড়ি পাঠিয়েছিল বলে সেদিন সন্ধ্যায় রজনীবাবু যে তাকে তিন টাকা বকশিশ দিয়েছিলেন, তার ফলের কথাই এখানে বলা হয়েছে।

১৯. “আর তার ফল হল কী?”-তার কী ফল হয়েছিল?

উত্তর:- সন্ধ্যায় রজনীবাবুর দেওয়া তিন টাকা বকশিশে রামব্রিজ নিজেই হয়তো মদ খেয়ে কোথায় পড়ে আছে বলে মনে করেন রজনীকান্ড।

২০. “মাতালের এই হচ্ছে বিপদ।”-কী বিপদ?

উত্তর:- মাতালের বিপদ হল, মাতাল মদ ছাড়তে চাইলেও মদের কাছ থেকে ছাড়ান পায় না সে।

২১. “হ্যাঁ, বুড়ো হয়েছেন বই-কি রজনীবাবু…”-রজনীবাবুর বয়স কত হয়েছিল?

উত্তর:- রজনীবাবু অর্থাৎ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বয়স হয়েছিল আটষট্টি।

২২. “আটষট্টিটা বছর কী নেহাত কম বয়স” কার বয়সের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বয়সের কথা এখানে বলা হয়েছে।

২৩. “…তাতে বয়েসটা ঠিক বোঝা যায় না…”-কীসে ‘বয়েস’ বোঝা যায় না?
অথবা,
“…তাতে বয়েসটা ঠিক বোঝা যায় না…”-কার বয়েস কেন
বোঝা যায় না?

উত্তর:- লম্বা লম্বা চুলে প্রতিদিন হাফ শিশি কলপ লাগিয়ে প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় যেরকম ইয়ার্কি করেন, তাতে তাঁর বয়সটা সঠিক বোঝা যায় না।

২৪. “…এখন শুধু মাঝ রাত্তিরের অপেক্ষা…”-এই ‘মাঝ রাত্তির’ কীসের ইঙ্গিত দেয়?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে উল্লিখিত ‘মাঝ রাত্তির’ আসলে মৃত্যুর প্রতীক। অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এখানে জীবনের শেষ পর্যায়, মৃত্যুকেই ইঙ্গিত করেছেন।

২৫. “…আমাকে ছেড়ে দিন।”-বক্তা কীসের থেকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছেন?

উত্তর:- জীবনে মৃত্যুকালের মুখোমুখি হতে চান না বলেই নাটকের শেষ দৃশ্যে অভিনয় করা থেকে বৃদ্ধ রজনীকান্ত তাঁকে ছেড়ে দিতে বলেছেন।

২৬. রজনীবাবু কত বছর বয়স থেকে নাট্যাভিনয় করছেন?

উত্তর:- আটষট্টি বছরের রজনীকান্ত যেহেতু পঁয়তাল্লিশ বছর ধরে নাট্যাভিনয় করেছেন, তাই বলা যায় তিনি (৬৮-৪৫ বছর) ২৩ বছর থেকে নাট্যাভিনয় করছেন।

২৭. “…সব মিলিয়ে যেন একটা শ্মশান…”-‘সব মিলিয়ে’ কথাটির দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?

উত্তর:- ‘সব মিলিয়ে’ বলতে প্রেক্ষাগৃহের গভীর অন্ধকার ব্যালকনি, প্রথম, দ্বিতীয়,

তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির বক্সগুলিকে বোঝানো হয়েছে।

২৮. “…সব আছে শুধু…”-কী না থাকার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- সব থাকা সত্ত্বেও ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রাতের প্রেক্ষাগৃহে কোনো মানুষ না থাকার কথা বলা হয়েছে।

২৯. “…সব ভূতুড়ে বাড়ির মতো খাঁ খাঁ করছে..”-কাকে বক্তার ‘ভূতুড়ে বাড়ি’ বলে মনে হয়েছে?

উত্তর:- রাতের অন্ধকারে জনশূন্য প্রেক্ষাগৃহকে বস্তা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের ‘ভুতুড়ে বাড়ি’ বলে মনে হয়েছে।

৩০. “আপনার মতো বয়েস হয়েছে যাঁদের আটষট্টিটা বছর,” তাঁরা কী করেন?

উত্তর:- রজনীকান্তের মতো আটষট্টি বছর বয়সের লোকেরা সময়মতো মাপজোখ করে খাওয়াদাওয়া করেন, সকাল-সন্ধে বেড়াতে যান, সন্ধেবেলা কীর্তন শোনেন এবং ভগবানের নাম করেন।

৩১. “…আর আপনি রজনীবাবু এসব কী করছেন মশাই?”-কে এই মন্তব্য করেছে?

উত্তর:- অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের আন্তরসত্তাই এই মন্তব্যটি করেছে।

৩২. “…আর আপনি রজনীবাবু এসব কী করছেন মশাই?”-বক্তার এই মন্তব্যের কারণ কী?

উত্তর:- প্রবীণ মানুষেরা নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে তাঁদের জীবন অতিবাহিত করলেও আটষট্টি বছর বয়সি রজনীকান্তবাবুর নেশাগ্রস্ত হয়ে বেহিসেবি দিন কাটানোর প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে।

৩৩. “মাঝরাতে দিলদারের পোষাক পরে, পেটভর্তি মদ গিলে, এসব থিয়েটারি ভাষায় কী আবোলতাবোল বলছেন বলুন তো?”- ‘দিলদারের পোষাক’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উত্তর:-অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ‘সাজাহান’ নাটকে দিলদারের চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে যে পোশাক পরেছিলেন, এখানে তার কথা বলা হয়েছে।

৩৪. ‘নানা রঙের দিন’-এর ‘চরিত্রলিপি’ বয়স-সহ উল্লেখ করো।

উত্তর:- নানা রঙের দিনের চরিত্রলিপি: রজনীকান্ড চট্টোপাধ্যায়-বৃদ্ধ অভিনেতা (বয়স ৬৮ বছর), কালীনাথ সেন-প্রম্পটার (প্রায় ৬০ বছর)

৩৫. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ সেনের চেহারা ও পোশাক- পরিচ্ছদ কেমন ছিল?

উত্তর:- অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে বৃদ্ধ প্রম্পটার কালীনাথ সেনের পরনে ছিল ময়লা পাজামা, গায়ে কালো চাদর, আর তাঁর চুল ছিল এলোমেলো।

৩৬. “রজনীবাবু ভয়ে চিৎকার করে পিছিয়ে যান।”-কাকে, কী অবস্থায় দেখে রজনীবাবু ভয় পেয়েছিলেন?

উত্তর:- পরনে ময়লা পাজামা, গায়ে কালো চাদর এবং এলোমেলো চুলে বৃদ্ধ কালীনাথ সেনকে মধ্যরাতের ফাঁকা অন্ধকার মঞ্চে প্রবেশ করতে দেখে রজনীবাবু ভয় পেয়েছিলেন।

৩৭. “তুমি এত রাতে কী করছিলে এখানে।” উত্তরে শ্রোতা কী বলেছিলেন?

উত্তর:- আলোচ্য প্রশ্নের উত্তরে শ্রোতা কালীনাথ সেন জানান যে, শোয়ার জায়গা না থাকায় তিনি প্রতিদিন গোপনে গ্রিনরুমে ঘুমান।

৩৮. “আপনি বামুন-মানুষ মিছে কথা বলব না” বক্তা কোন্ সত্য কথাটি বলেছিল?

উত্তর:- বক্তা কালীনাথ রোজ রাত্রে গ্ৰিনরুমে লুকিয়ে তার ঘুমোনোর কথাটি বলেছিল।

৩৯. “…এ কথাটা মালিকের কানে তুলবেন না চাটুজ্জেমশাই,”-কোন্ কথা?

উত্তর:- শোয়ার জায়গা না থাকায় প্রম্পটার কালীনাথ সেন যে রোজ রাত্রে লুকিয়ে গ্রিনরুমে ঘুমোন-সেই ‘কথা’ প্রসঙ্গে মন্তব্যটি করা হয়েছে।

৪০. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ সেনকে কেন গ্রিনরুমে ঘুমোতে হত?

উত্তর:-অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ সেনকে গ্রিনরুমে ঘুমোতে হত, কারণ তাঁর শোয়ার কোনো জায়গা ছিল না।

৪১. “…মরা হাতি সোয়া লাখ।”-‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কোন প্রসঙ্গে কথাটি এসেছে?

উত্তর:- অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয়ে দর্শকদের প্রতিক্রিয়া উল্লেখ করতে গিয়ে তিনি নিজেই এই মন্তব্যটি করেছেন।

৪২. “…মরা হাতি সোয়া লাখ।” এমন মন্তব্যের কারণ কী?

উত্তর- রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় বৃদ্ধ বয়সে দিলদারের চরিত্রে অভিনয় করেও সাতটা ক্ল্যাপ্ আর যে প্রশংসা পেয়েছিলেন, সে কারণেই এই মন্তব্যটি করা হয়েছে।

৪৩. ” কে-ই বা এই বুড়ো মাতালটার খোঁজ করে”-বুড়ো মাতালটি কে?

উত্তর:- অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে ‘বুড়ো মাতাল’-টি হলেন বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়।

৪৪. “…কী হবে বাড়ি ফিরে একটুও ভালো লাগে না বাড়িতে।”-বক্তার এ কথার কারণ কী?

উত্তর:- বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে তাঁর আপনজন-স্ত্রী- সন্তান, সঙ্গীসাথি কেউ না থাকার জন্যই বক্তার এই অনুভূতি তৈরি হয়েছে।

৪৫. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজের বংশ পরিচয় নিয়ে কী বলেছিলেন?

উত্তর:- বৃদ্ধ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে বলেছেন যে, রানের সবচেয়ে প্রাচীন ভদ্র ব্রাহ্মণ বংশে তাঁর জন্ম হয়েছে।

৪৬. ‘নানা রঙের দিন’ নাটক অনুসারে অভিনয়ে আসার আগে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় কী চাকরি করতেন?

উত্তর:- অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় অভিনয়ে আসার আগে ‘ইন্সপেক্টর অফ পুলিশ’ পদে কর্মরত ছিলেন।

৪৭. “ছোকরা বয়স তো?”-‘ছোকরা বয়স’-এর কী বিশেষত্ব ছিল?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে ‘ছোকরা বয়স’-এ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের চেহারায় উজ্জ্বলতা, শরীরে শক্তি এবং মনে সাহস থাকায় তিনি কারও তোয়াক্কা করতেন না।

৪৮. “তারপর একদিন, বুঝলে চাকরিটা ছেড়ে দিলাম।” বক্তা চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন কেন?

উত্তর:- থিয়েটারে অভিনয়ের পেশায় নিজেকে পুরোপুরি নিয়োজিত করার জন্য বস্তা রজনীকান্ত পুলিশের চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন।

৪৯. “বুঝলে, চাকরিটা ছেড়ে দিলাম”-কে, কোন্ চাকরি ছেড়ে দেবার কথা বলেছেন?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এখানে তাঁর ‘ইন্সপেকটর অফ পুলিশ’-এর চাকরি ছেড়ে দেবার কথা বলেছেন।

৫০. “…হঠাৎ আমার মনে হল, কে যেন আমার জীবনের সমস্ত খাতা খানাকে, আমার চোখের সামনে মেলে ধরেছে।”-কখন বক্তার এ কথা মনে হয়েছিল?

উত্তর:-মাঝরাতে একা মঞ্চের উপর দাঁড়িয়ে থিয়েটারের পিছনের দেয়ালের দিকে, কখনো-বা সামনের অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে বক্তা রজনীকান্তের এ কথা মনে হয়েছিল।

৫১”মেয়েটা বেশ লম্বা, ফরসা, সুন্দর, ছিপছিপে গড়নের..”-মেয়েটি কে?

উত্তর:-থিয়েটার দেখে একদিন যে মেয়েটি অভিনেতা রজনীকান্তের প্রেমে পড়েছিল, রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের সেই প্রাক্তন প্রেমিকার কথাই এখানে বলা হয়েছে।

৫২. ‘সব ভালো তার”-রজনীকান্তের প্রেমিকার কী কী ভালো ছিল?

উত্তর:-রজনীকান্তের প্রেমিকা ছিলেন ধনী মেয়ে। তাঁর উচ্চতা, রং, মুখশ্রী, শারীরিক গঠন এবং মন ছিল ভালো।

৫৩.”..ওরই মধ্যে কোথায় যেন আগুন লুকিয়ে ছিল…”-কোন্ প্রসঙ্গে কথাটি বলা হয়েছে?

উত্তর:- লম্বা, ফরসা, সুন্দর, ধনী পরিবারের যে মেয়েটি থিয়েটার দেখে অভিনেতা জনীকান্তের প্রেমে পড়েছিল, তার বর্ণনা প্রসঙ্গেই বস্তা রজনীকান্ত এই মন্তব্যটি করেছেন।

৫৪”…কেমন করে দুর্গম পাহাড়কে ধ্বসিয়ে দেয় পাহাড়ি নদীর দুর্গম খরস্রোত” কী দেখে বক্তার এ কথা মনে হয়েছে?

উত্তর:-যৌবনে রজনীকান্তের অভিনয় দেখে প্রেমে পড়েছিল যে মেয়েটি, তার রাশি রাশি ঢেউখেলানো কালো চুল দেখে বক্তা রজনীকান্ডের এ কথা মনে রয়েছিল।

৫৫ “আর একদিন-আর একদিন তাকে দেখে মনে হয়েছিল”-কার, কাকে দেখে, কী মনে হয়েছিল?

উত্তর:-‌ ‍ বক্তা রজনীকান্তের একদিন তাঁর প্রেমিকাকে দেখে মনে হয়েছিল সে ভোরের আলোর চেয়েও সুন্দর।

৫৬. রজনীকান্তের অভিনয়ে মুগ্ধ হওয়া মেয়েটি তাঁকে কোন্ চরিত্রে অভিনয় করতে দেখেছিল?

উত্তর:- অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্তের অভিনয়ে মুগ্ধ হওয়া মেয়েটি তাঁকে ‘আলমগির’এর চরিত্রে অভিনয় করতে দেখেছিল।

৫৭. “…কিন্তু তার আগে তুমি ওই থিয়েটার করা ছেড়ে দাও।”-কখন বক্তা এ কথা বলেছেন?

উত্তর:- যৌবনে যখন অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় তাঁর প্রেমিকাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন, তখনই সে উদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছিলেন।

৫৮. “সেই রাত্রেই জীবনে প্রথম মোক্ষম বুঝলুম… বক্তা কী বুঝেছিলেন?

উত্তর:- বক্তা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় বুঝেছিলেন যে, যাঁরা বলেন ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’ তাঁরা হয় ‘গাধা’, না হয় মিথ্যে কথা বা বাজে কথা বলেন।

৫৯. “সেই রাত্রেই জীবনে প্রথম মোক্ষম বুঝলুম যে, যারা বলে ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’ তারা সব গাধা-গাধা।”-কোন্ রাত্রে বক্তা এ কথা বুঝেছিলেন?

উত্তর:- যেদিন রজনীকান্ডের প্রেমিকা তাঁকে বিয়ের শর্ত হিসেবে থিয়েটারে অভিনয় ছেড়ে দিতে বলেছিলেন, সেদিন রাত্রে মঞ্চে অভিনয়ের সময় বক্তা রজনীকান্তের এ কথা মনে হয়েছিল।

৬০. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে ‘অভিনেতা’ সম্বন্ধে রজনীকান্তের দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় দাও ?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে নিজে অভিনেতা হয়েও রজনীকান্তের মনে হয়েছিল মানুষের মনোরঞ্জনকারী একজন অভিনেতা হলেন চাকর, জোকার কিংবা ক্লাউনের-ই নামান্তর।

৬১. “আর সেইদিনই বুঝলুম পাবলিকের আসল চরিত্রটা কী।”- কোন্দিনের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- অভিনয় ছাড়তে না পারার জন্য প্রেমিকা জীবন থেকে সরে যাওয়ার দিনে রাতের বেলা একটা বাজে হাসির বইয়ে অভিনয়ের দিনের কথা বলা হয়েছে।

৬২. “মরে যাব তবু ভুলব না”-কে, কী ভুলবে না?

উত্তর:- অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ভুলবেন না তাঁর জীবনের একদা এবং একমাত্র প্রেমিকার তাঁর দিকে অদ্ভুত চোখে তাকিয়ে থাকা এবং আশ্চর্য ভালোবাসাকে।

৬৩. “…এসব বাজে কথায় আমি বিশ্বাস করি না।” বক্তা কোন বিষয়গুলিকে ‘বাজে কথা’ বলেছেন?

উত্তর:- দর্শকদের ফাঁকা হাততালি, খবরের কাগজের প্রশংসা, মেডেল, সার্টিফিকেট, ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’র মতো প্রশস্তিবাক্য-এগুলিকে অভিনেতা রজনীকান্ত ‘বাজে কথা’ বলেছেন।

৬৪. ” আমি, কাউকে বিশ্বাস করি না।”-বক্তা কাদের বিশ্বাস না করার কথা বলেছেন?

উত্তর:- বক্তা অভিনেতা রজনীকান্ড চট্টোপাধ্যায় ‘পাবলিক’ অর্থাৎ থিয়েটারের টিকিট কেনা খদ্দেরদের বিশ্বাস না করার কথা বলেছেন।

৬৫. “এই পবিত্রতার নামাবলিটা সেদিন হঠাৎই ফাঁস হয়ে গেল আমার সামনে…”-কীসের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প!’-প্রচলিত এই ধারণার কথা এখানে বলা হয়েছে।

৬৭. “আমারও আর কিছু ভালো লাগতনা…”-এই ভালো না লাগার কারণ কী?

উত্তর:- থিয়েটারে অভিনয়ের কারণে প্রেমিকার সঙ্গে বিচ্ছেদ এবং সেই প্রেক্ষিতে ‘পাবলিক’-এর অন্তঃসারশূন্য প্রশস্তিবাক্য এই ভালো না লাগার কারণ।

৬৮. “আবোলতাবোল সব পার্ট করতে লাগলাম- সেসব যা-তা পার্ট।”- বক্তা কেন তেমন করেছিলেন?

উত্তর:- প্রেমিকা রজনীকান্তকে অভিনয় ছাড়ার শর্তে বিয়ে করতে রাজি হলে ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’-এই কথাটি রজনীকান্তের কাছে মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়। ব্যর্থ প্রেমিক রজনীকান্ত তাই হতাশ হয়ে ওইসময় আবোলতাবোল পার্ট করা শুরু করেন।

৬৯. “…আমি স্পষ্ট বুঝতে পারলাম কথাটা।” কী বোঝার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় থিয়েটারের দেয়ালে দেয়ালে অদৃশ্য হাতে কয়লার মতো কালো জ্বলন্ত অক্ষরে লেখা তাঁর প্রতিভার অপমৃত্যুর করুণ সংবাদ বুঝতে পেরেছিলেন।

৭০. “…অন্ধকারে দাঁড়িয়ে, চুপ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে,”- কীসের তাকিয়ে থাকার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় অন্ধকারে তাঁরই জীবনের পেরিয়ে আসা আটষট্টি বছরকে তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখেছেন।

৭১. ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত ঔরঙ্গজেব ও মহম্মদের যে দৃশ্যের কথা বলেছিলেন সেটি কোন্ নাটকের অংশ?

উত্তর:- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত ঔরঙ্গজেব ও মহম্মদের যে দৃশ্যের কথা বলেছিলেন সেটি
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ‘সাজাহান’ নাটকের অংশ ।

৭২. “ওই তারা আবার আমায় ঘিরে নাচছে!”-কাদের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- ‘সাজাহান’ নাটকে ঔরঙ্গজেব ভেবেছিল দারার ছিন্ন শির, সুজার রক্তাক্ত দেহ আর মোরাদের কবন্ধের কথা।

৭৩. “আমি স্পষ্ট বুঝতে পারছি কালীনাথ…”- কী বুঝতে পারার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- বক্তা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় বলেছেন যে তাঁর প্রতিভার এখনও যে মৃত্যু ঘটেনি তা তিনি বুঝতে পেরেছেন।

৭৪. “…আমার প্রতিভা এখনও মরেনি,”-বক্তা কখন এ কথা বলেছেন?

উত্তর:-অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় শূন্য প্রেক্ষাগৃহে অন্ধকার মঞ্চে পুরোনো দিনে তাঁরই অভিনীত ‘সাজাহান’ নাটকে ঔরঙ্গজেবের সংলাপ দক্ষতার সঙ্গে উচ্চারণ করে প্রম্পটার কালীনাথকে এ কথা বলেছেন।

৭৫. “প্রতিভা যার আছে, বয়সে তার কী আসে যায়!”- কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে?

উত্তর:- পুরোনো অভিনয়ের দৃশ্যগুলোকে বৃদ্ধবয়সেও যেভাবে দক্ষতার সঙ্গে রজনীকান্ত ফুটিয়ে তুলেছিলেন সে প্রসঙ্গেই তিনি এ কথা বলেছেন।

৭৬. “এই তো জীবনের সত্য কালীনাথ”-সত্যটি কী?

উত্তর:- শিল্পীর প্রতিভাকে বয়স হার মানাতে পারে না-বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এই সত্যের কথাই এখানে বলতে চেয়েছেন।

৭৭. “সুজার সেই কথাগুলো-পিয়ারাবানুকে বলা”-সুজা কখন কথাগুলি বলেছিল?

উত্তর:- জীবনের শেষ যুদ্ধযাত্রার আগের রাতে সুজা পিয়ারাবানুকে কথাগুলি বলেছিল।

৭৮. “ঠিক পুরোনো দিনের মতোই আছেন আপনি।”-এ কথার মধ্য দিয়ে বক্তা কী বোঝাতে চেয়েছেন?

উত্তর:- বক্তা কালীনাথ সেন এ কথার মধ্য দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন যে, বয়স হয়ে গেলেও অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিভা আগের মতোই আছে।

৭৯. “ইধর, এ রামব্রিজ…”-রামব্রিজের প্রতি রজনীকান্তের কী নির্দেশ ছিল?

উত্তর:- রামব্রিজকে অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় সোজা স্টেজের উপরে চলে আসার নির্দেশ দেন।

৮০. “এই তো জীবনের নিয়ম! আরে তুমি কাঁদছ কালীনাথ!”-নিয়মটি কী?

উত্তর:- শিল্পকে যে মানুষ ভালোবেসেছে তার বয়স বাড়লেও তার বার্ধক্য নেই, একাকিত্ব নেই, রোগ নেই, মৃত্যুভয়ও নেই-এই নিয়মের কথা বলা হয়েছে।

৮১. “তোমার চোখে জল, কেন বল তো?”-শ্রোতার চোখে জল আসার কারণ কী?

উত্তর:- বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয়ের সুদিন হারানোর আক্ষেপ, পুরোনো দিনকে অভিনয়ের মাধ্যমে মনে করার প্রাণপণ চেষ্টা প্রম্পটার কালীনাথ সেনের চোখে জল এনেছে।

You may also like

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা কে বাঁচায় কে বাঁচে (গল্প) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
Class 12 Bengali

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা কে বাঁচায় কে বাঁচে (গল্প) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

1. “কে বাঁচায় কে বাঁচে” গল্পটি প্রথম কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? – ক) কালিকলম খ) পুঁথিপত্র গ) ভৈরব ঘ) মহামন্বন্তর
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ভাত (গল্প) মহাশ্বেতা দেবী প্রশ্ন ও উত্তর
Class 12 Bengali

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ভাত (গল্প) মহাশ্বেতা দেবী প্রশ্ন ও উত্তর

১) “ উনি হলেন দেবতার সেবিকা। ” – ‘ উনি ‘ বলতে কার কথা বােঝানাে হয়েছে? ক) বড়াে বউ খ)