Class 12 Bengali

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ভাষাবিজ্ঞান ও তার বিভিন্ন শাখা প্রশ্ন ও উত্তর

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ভাষাবিজ্ঞান ও তার বিভিন্ন শাখা প্রশ্ন ও উত্তর

১. Linguistics-কে বাংলায় ‘ভাষাবিজ্ঞান’ বলা হয় কেন?

উত্তর:- Linguistics শব্দটির অর্থ হল Science of Language বা ভাষার বিজ্ঞান। এখানে ভাষা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আলোচনা করা হয় বলে একে ‘ভাষাবিজ্ঞান’ বলে।

২. তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের সূত্রপাত কে করেছিলেন?

উত্তর:- স্যার উইলিয়াম জোন্স ১৭৮৬ খ্রিস্টাব্দে তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের সূত্রপাত করেছিলেন।

৩. ‘থিসরাস’ শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ কী?

উত্তর:- ‘থিসরাস’-এই ইংরেজি শব্দটি এসেছে গ্রিক thesaurus শব্দ (অর্থ ‘ভান্ডার’) থেকে। ‘থিসরাস’ শব্দের অর্থ ‘সমার্থ শব্দকোশ’, অর্থাৎ তা প্রতিশব্দ বা সমার্থক শব্দের কোশগ্রন্থ।

৪. ‘থিসরাস’ কী?

উত্তর:- থিসরাস হল ‘সমার্থ শব্দকোশ’, অর্থাৎ তা সমার্থক শব্দ বা প্রতিশব্দের কোশগ্রন্থ।

৫. বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ভাষা সম্পর্কে আলোচনার ধাপগুলি কী?

উত্তর:- বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ভাষাচর্চার প্রথম ধাপ হল তথ্যসংগ্রহ ও নথিভুক্তকরণ। তারপর সেই প্রাপ্ত তথ্যকে বিশ্লেষণ করে তার যথাযথ বর্ণনা করা হয়।

৬. ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞানের মূল কাজ কী?

উত্তর:- ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান পদ্ধতিতে ভাষাবিশেষের উৎস, ইতিহাস, ক্রমবিবর্তনের রূপরেখা আলোচনা বা বিশ্লেষণ করা হয়।

৭. LAD-এর সম্পূর্ণ রূপটি কী? ✓

উত্তর:- LAD-এর সম্পূর্ণ রূপটি হল Language Acquisition Device I

৮. LAS-এর সম্পূর্ণ রূপটি কী?

উত্তর:- LAS-এর সম্পূর্ণ রূপটি হল Language Acquisition System |

৯. বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়গুলি কী কী?

উত্তর:-বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানে সমকালে প্রচলিত কোনো ধ্বনি, শব্দ, বাক্য, বাক্যাংশ ইত্যাদির স্বরূপ ও গঠনগত দিক বিশ্লেষিত হয়, এগুলির অতীতের রূপ নির্ণয় করা হয় না।

১০. সর্বজনীন ব্যাকরণ (Universal Grammar) কী?

উত্তর:-মানুষের মস্তিষ্কে ভাষা শেখার সামর্থ্যটি প্রি-প্রোগ্রামড অবস্থায় থাকে বলে মানব-মস্তিষ্কে থাকা সেই ব্যাকরণকে নোয়াম চমস্কি বলেন সর্বজনীন ব্যাকরণ।

১১. স্নায়ুভাষাবিজ্ঞানকে ক-ভাগে ভাগ করা যেতে পারে এবং কী কী?

উত্তর:- স্নায়ুভাষাবিজ্ঞানকে দু-ভাগে ভাগ করা যেতে পারে- (১) ভাষা শেখা ও প্রক্রিয়াকরণ এবং (২) ভাষাগত সমস্যার সংস্কার।

১২. ‘চিন্তার পোশাক’ (The dress of thought) কথাটি কার? কথাটির অর্থ কী?

উত্তর:- ‘চিন্তার পোশাক’ কথাটি স্যামুয়েল ওয়েসলির।
একজন লেখক তাঁর চিন্তাভাবনাকে যেভাবে সাজিয়ে ভাষায় প্রকাশ করেন, সেই ভাষারীতিকেই বলা হয় চিন্তার পোশাক।

১৩. পাশ্চাত্যে কে প্রথম বর্ণনামূলক ধারার সূত্র প্রতিষ্ঠা করেন?

উত্তর:- সুইস ভাষাবিজ্ঞানী ফার্দিনান্দ দ্য সোস্যুর পাশ্চাত্যে বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা। তিনিই প্রথম বর্ণনামূলক ধারার সূত্র প্রতিষ্ঠা করেন।

১৪. প্রথাগতভাবে শৈলীকে ক-ভাগে ভাগ করা হয় ও কী কী?

উত্তর:- প্রথাগতভাবে শৈলীকে দুভাগে ভাগ করা হয়-(১) মূল্যায়নভিত্তিক (Evaluative) শৈলী এবং (২) বর্ণনামূলক (Descriptive) শৈলী।

১৫. ভাষাবিজ্ঞানের ইতিহাসে স্যার উইলিয়াম জোন্স বিখ্যাত কেন?

উত্তর:- স্যার উইলিয়াম জোসের হাত ধরেই ভাষার তুলনামূলক চর্চা শুরু হয়। তাঁর মতে সংস্কৃত, প্রাচীন গ্রিক, লাতিন, ফরাসি ইত্যাদি ভাষা আদিতে একই ভাষাবংশ থেকে সৃষ্ট হয়েছিল।

১৬. মূল্যায়নভিত্তিক শৈলী কাকে বলে?

উত্তর:- কোনো লেখার শৈলীর বৈশিষ্ট্যসমূহের প্রকাশকেই বলে মূল্যায়নভিত্তিক শৈলী। এতে দুজন লেখকের লিখনশৈলীর প্রভেদ নিরূপণ করা হয়।

১৭ বর্ণনামূলক শৈলী কাকে বলে?

উত্তর:-কোনো লেখকের কোনো রচনার শৈলীর বিবরণ দেওয়াকেই বলা হয় বর্ণনামূলক শৈলী। এই জাতীয় শৈলীতে কোনো লেখকের দুটি একজাতীয় রচনার শৈলীর প্রভেদ নিরূপণ করা যায়।

১৮. ‘Dictionarius’ শব্দটি অভিধান বোঝাতে প্রথম কে ব্যবহার করেন?

উত্তর:- ত্রয়োদশ শতাব্দীতে জন গারল্যান্ড অভিধান বোঝাতে প্রথম ‘Dictionarius শব্দটি ব্যবহার করেন।

১৯.একভাষিক ও দ্বিভাষিক অভিধান কাকে বলে?

উত্তর:- এক ভাষার শব্দকে সেই ভাষাতেই ব্যাখ্যা করা হয় যে অভিধানে, তাকে বলা হয় একভাষিক এবং একভাষার শব্দ যখন অন্য ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়, জখন তাকে বলা হয় দ্বিভাষিক অভিধান।

২০. ইতিহাসভিত্তিক অভিধান কাকে বলে?

উত্তর:- একটি শব্দের প্রথম প্রচলন কবে হয়েছিল, প্রথম প্রচলনের সময় তার জানান-উচ্চারণ এবং অর্থ কী ছিল, পরে যখন তার বানান-উচ্চারণ-অর্থের বদল উল এবং শব্দটির বর্তমান রূপ ও অর্থ কী-এইভাবে শব্দের বর্ণনা দেওয়া হয়। এয অভিধানে তাই-ই ইতিহাসভিত্তিক অভিধান।

২১. সমাজভাষাবিজ্ঞানের সংজ্ঞা দাও।

উত্তর:- ভাষা কীভাবে সমাজে কাজ করে এবং সমাজ কীভাবে ভাষার ওপর প্রভাব বিস্তার করে, তা যে শাস্ত্র আলোচনা করে, সেটিই সমাজভাষাবিজ্ঞান।

২২. নৃভাষাবিজ্ঞানের কাজ কী?

উত্তর:- একটি ভাষিক সমাজে ভাষার সঙ্গে সংস্কৃতির সম্পর্ক ওই সমাজের ঐতিহ্য, বিশ্বাস, প্রথা, পারিবারিক সংগঠন প্রভৃতির সঙ্গে ভাষার সম্পর্ক আলোচনা করা নৃভাষাবিজ্ঞানের কাজ।

২৩. ভাষাতত্ত্বে মনস্তত্বকে অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে কোন দিকের ওপর অধিকতর গুরুত্ব আরোপ করা হয়?

উত্তর:- যে মানসিক বাধ্যবাধকতা থেকে ভাষা ব্যবহূত হয় সেই মানসিক প্রক্রিয়াসমূহ, ভাষার উৎপাদন, প্রত্যক্ষকরণ ও উপলব্ধি-ক্ষমতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়।

২৪.শৈলীবিজ্ঞানী শৈলী বিচারবিশ্লেষণে যেসব প্রকরণ (Tool) ব্যবহার করেন, সেগুলি কী কী?

উত্তর:-শৈলী বিচারবিশ্লেষণে শৈলীবিজ্ঞানী যে প্রকরণগুলি ব্যবহার করেন, সেগুলি (১) প্রমুখন (Foregrounding), (২) বিচ্যুতি (Deviation), ৩) সমান্তরালতা (Parallelism), (৪) কোড-বদল (Code-switching). জাং (৫) বহুস্বরতা বা বহু-ধ্বনিময়তা (Polyphony)।

২৫.একটি ইতিহাসভিত্তিক অভিধানের নাম লেখো।

উত্তর:-একটি ইতিহাসভিত্তিক অভিধান হল-The Shorter Oxford English ctionary

২৬. বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার মতো ভাষাবিজ্ঞানের আলোচনাও কোন্ পদ্ধতিতে হয়?

উত্তর:-ভাষাবিজ্ঞানের আলোচনা হয় আরোহমূলক পদ্ধতিতে, অর্থাৎ বিশেষ Particular) থেকে সাধারণ (General)-এর দিকে।

২৭. আরোহমূলক বা আরোহী পদ্ধতি কাকে বলে?

উত্তর:- বিশেষ (Particular) থেকে সাধারণ (General)-এর দিকে এগোনো হয় যে পদ্ধতিতে, তাকে বলে আরোহমূলক পদ্ধতি।

২৮. বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ভাষা সম্পর্কে আলোচনার দ্বিতীয় ধাপে কী করা হয়?

উত্তর:-বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ভাষা সম্পর্কে আলোচনার দ্বিতীয় ধাপে ইতিপূর্বে পাওয়া তথ্যকে বিশ্লেষণ (Analysis) করে তার যথাযথ বর্ণনা (Objective Description) দেওয়া হয়।

২৯. ভাষাবিজ্ঞানের অনুসন্ধানের বিষয় কী?

উত্তর:- মানুষের মুখের ভাষা হল ভাষাবিজ্ঞানের অনুসন্ধানের বিষয়।

৩০. ভাষাবিজ্ঞানীরা কেন লিখিত ভাষার পরিবর্তে মৌখিক ভাষার ওপর গুরুত্ব দেন?

উত্তর:-লিখিত ভাষা মৌখিক ভাষার তুলনায় নবীনতর ও সংকীর্ণতর এবং মৌখিক ভাষা ব্যবহারকারীর সংখ্যা তুলনায় অনেক বেশি। তাই ভাষাবিজ্ঞানীরা মৌখিক ভাষাকেই গুরুত্ব দেন।

৩১. ভাষাবিজ্ঞানের কাজ কী?

উত্তর:- মানুষের মৌখিক ভাষার গঠন, প্রকৃতি এবং পদ্ধতি সম্বন্দ্বে বিজ্ঞানসম্মতভাবে চর্চা করাই হল ভাষাবিজ্ঞানের কাজ।

৩২. ভাষার বিজ্ঞানসম্মত আলোচনা করা ছাড়া আর কোন কাজ করে ভাষাবিজ্ঞান?

উত্তর:-মানবসভ্যতায় ভাষা কীভাবে কাজ করে-তা আলোচনা করাও ভাষাবিজ্ঞানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

৩৩. ভাষাবিজ্ঞানের তিনটি বহুলপ্রচলিত শাখা কী কী?

উত্তর:- ভাষাবিজ্ঞানের তিনটি বহুলপ্রচলিত শাখা হল তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান, ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান এবং বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান।

৩৪. কবে তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের আলোচনার সূত্রপাত হয়?

উত্তর:- স্যার উইলিয়াম জোসের প্রচেষ্টায় ১৭৮৬ খ্রিস্টাব্দে তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান আলোচনার সূত্রপাত হয়।

৩৫. স্যার উইলিয়াম জোন্স কোন ভাষাগুলির মধ্যে সাদৃশ্য খুঁজে পান?

উত্তর:- উইলিয়াম জোন্স সংস্কৃত, গ্রিক, লাতিন, ফরাসি ইত্যাদি ভাষার মধ্যে সাদৃশ্য খুঁজে পেয়েছিলেন।

৩৬. স্যার উইলিয়াম জোন্স ভাষার মধ্যে সাদৃশ্য খুঁজে পেয়ে কোন্ সিন্ধান্তে এসেছিলেন?

উত্তর:- উইলিয়াম জোন্স সংস্কৃত, গ্রিক, লাতিন, ফরাসি ইত্যাদি ভাষার মধ্যে সাদৃশ্য খুঁজে পেয়ে এই সিদ্ধান্তে এসেছিলেন যে, সেগুলি একটি মূল ভাষা থেকে উৎপন্ন হয়েছে।

৩৭. তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের কাজ কী?

উত্তর:-তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানে একাধিক ভাষার সাদৃশ্য আবিষ্কার করে তাদের উৎস-ভাষার বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করা হয়।

৩৮. উনিশ শতকে তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের চর্চা কোথায় হয়েছিল?

উত্তর:- উনিশ শতকে সমগ্র ইউরোপ মহাদেশ এবং পরের দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের চর্চা হয়েছিল।

৩৯. ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞানের কাজ কী?

উত্তর:- সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভাষার যে বিবর্তন ঘটে এবং সেই বিবর্তনের ফলে ভাষার সংগঠনে যে পরিবর্তন দেখা যায়-তা নির্দেশ করাই ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞানের কাজ।

৪০. কালভেদে ভাষার প্রধানত কোন্ বিষয়ের রূপান্তর ঘটে?

উত্তর:- কালভেদে ভাষার শব্দ ও পদের ধ্বনিগত রূপের রূপান্তর ঘটে।

৪১. বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের কাজ কী?

উত্তর:-বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান কোনো ভাষার অতীত রূপ নিয়ে কোনোপ্রকার আলোচনা না করে তার সমকালীন রূপেরই বিচারবিশ্লেষণ করে।

৪২, তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের সূত্রপাত হয় কোন্ শতাব্দীতে?

উত্তর:- তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের আলোচনা অষ্টাদশ শতাব্দীতে শুরু হলেও সমগ্র উনবিংশ শতাব্দী জুড়ে এর ব্যাপক চর্চা হয়।

৪০. বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের সূত্রপাত কখন হয়েছিল?

উত্তর:- বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ইউরোপে এবং পরবর্তীকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান আলোচনার সূত্রপাত হয়েছিল।

৪৪. কোন্ বিশেষ শ্রেণির ভাষার আলোচনার জন্য বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর:- যে ভাষার অতীত নিদর্শন নেই, অথবা যে ভাষার লিখিত রূপ নেই- সেইসব ভাষার আলোচনার জন্য বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৪৫. বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় কী কী?

উত্তর:- ধ্বনিবিজ্ঞান ও ধ্বনিতত্ত্ব, রূপতত্ত্ব, বাক্যতত্ত্ব এবং শব্দার্থতত্ত্ব-বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের এই চারটিই প্রধান আলোচ্য বিষয়।

৪৬. ধ্বনিবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর:- বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে কীভাবে বাধ্বনি (Phoneme বা Speech Sound)- গুলি উচ্চারিত হয়-তাই-ই ধ্বনিবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়।

৪৭. ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর:- কোনো একটি বিশেষ ভাষায় ব্যবহৃত বাধ্বনিগুলির বিচারবিশ্লেষণ করা হল ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।

৪৮. রূপতত্ত্বের আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর:- রূপ অর্থাৎ ভাষার অর্থযুক্ত ক্ষুদ্রতম একক অর্থাৎ ভাষার শব্দ ও পদই রূপতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।

৪৯. বাক্যতত্ত্বের আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর:- বাক্যের সার্বিক আলোচনা এবং বিচারবিশ্লেষণই বাক্যতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।

৫০. শব্দার্থতত্ত্বের আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর:- শব্দের অর্থ পর্যালোচনা করাই শব্দার্থতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।

৫১. ভাষাবিজ্ঞান আলোচনার দুটি প্রধান দিক বা বিষয় কী কী?

উত্তর:- ভাষাবিজ্ঞান আলোচনার দুটি প্রধান দিক বা বিষয় হল-প্রধান ভাষাবিজ্ঞান এবং ফলিত ভাষাবিজ্ঞান।

৫২. প্রধান ভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর:- ভাষার কেন্দ্রীয় চরিত্র, বিন্যাস এবং তার গঠনপ্রণালীই প্রধান ভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়।

৫৩. ফলিত ভাষাবিজ্ঞানের মূল আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর:- ভাষার সঙ্গে সমাজের ও অন্যান্য বিদ্যার সম্পর্ক বিচারবিশ্লেষণ করা এক বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাষার অবদান পর্যালোচনা করা ফলিত ভাষাবিজ্ঞানের মূল আলোচ্য বিষয়।

৫৪. প্রধান ‘ভাষাবিজ্ঞানের পাঁচটি শাখা কী কী?

উত্তর:-প্রধান ভাষাবিজ্ঞানের পাঁচটি শাখা হল- (১) ধ্বনিবিজ্ঞান (Phonetics)
(২) ধ্বনিতত্ত্ব (Phonology), (৩) রূপতত্ত্ব (Morphology),
(4) বাক্যে(Syntax) ও (৫) শব্দার্থতত্ত্ব (Semantics)।

৫৫. মনোভাষাবিজ্ঞান কী?

উত্তর:- মানবমনের বৈশিষ্ট্য ও গতিপ্রকৃতির সঙ্গে ভাষার সম্পর্কই হক মনোভাষাবিজ্ঞান।

৫৬. স্নায়ুভাষাবিজ্ঞান কী?

উত্তর:- মানব-মস্তিষ্কের গঠন ও তার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে মানবভাষার সম্পর্কই হল স্নায়ুভাষাবিজ্ঞান।

৫৭. নৃভাষাবিজ্ঞান কী?

উত্তর:-নৃতত্ত্বের সঙ্গে মানবভাষার সম্পর্কই হল নৃভাষাবিজ্ঞান।

৫৮. শৈলীবিজ্ঞান কাকে বলে?

উত্তর:- সাহিত্য-রচনা বিশ্লেষণ বা সেটির নান্দনিক দিকটি ঠিকভাবে তুলে ধরা হয়। শৈলীবিজ্ঞানে। ফলিত ভাষাবিজ্ঞানের এই শাখায় আলোচ্য বিষয় হল ভাষা ও সাহিত্যের সম্পর্ক।

৫৯. অভিধান বিজ্ঞান কাকে বলে? অথবা, Lexicography কী?

উত্তর:- ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় বিজ্ঞানসম্মতভাবে অভিধান তৈরি করতে ভাষাবিজ্ঞানের প্রয়োগ আলোচনা করা হয়, তাকে বলে অভিধান বিজ্ঞান (Lexicography)

৬০. সমাজভাষাবিজ্ঞানের তিনটি ভাগের নাম লেখো।

উত্তর:- সমাজভাষাবিজ্ঞানের তিনটি ভাগ হল বর্ণনাত্মক সমাজভাষাবিজ্ঞান, পরিবর্তমান সমাজভাষাবিজ্ঞান এবং প্রয়োগমূলক সমাজভাষাবিজ্ঞান।

৬১. ফলিত ভাষাবিজ্ঞানের ভাগগুলি কী কী?

উত্তর:- ফলিত ভাষাবিজ্ঞানের ভাগগুলি হল- (১) সমাজভাষাবিজ্ঞান, (২) মনোভাষাবিজ্ঞান, (৩) স্নায়ুভাষাবিজ্ঞান, (৪) নৃভাষাবিজ্ঞান,
(৫) শৈলীবিজ্ঞান এবং (৬) অভিধান বিজ্ঞান।

৬২. বর্ণনাত্মক সমাজভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় কী কী?

উত্তর:- ভাষার বস্তা ও শ্রোতার বৈশিষ্ট্য (লিঙ্গ, বয়স, শ্রেণি পরিচয়, পেশা, সম্প্রদায় ইত্যাদি) এবং ভাষার উপলক্ষ্য (Setting) (অর্থাৎ ভাষার পরিপ্রেক্ষিত)-এই তিনটিই বর্ণনাত্মক ভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়।

৬৩. বর্ণনাত্মক ভাষাবিজ্ঞানে বক্তা ও শ্রোতার কোন্ কোন্ বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করা হয়?

উত্তর:- বস্তা বা শ্রোতার লিঙ্গ, বয়স, শ্রেণি, পেশা, সম্প্রদায় ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করা হয় বর্ণনাত্মক ভাষাবিজ্ঞানে।

৬৪. রেজিস্টার কী?

উত্তর:- ভাষা-ব্যবহারের সময়কালীন পরিপ্রেক্ষিত অনুযায়ী অর্থাৎ উপলক্ষ্য অনুযায়ী উপভাষা বা মৌখিক ভাষার যে পরিবর্তন হয়, তাকেই বলা হয় রেজিস্টার।

৬৫. কোড কাকে বলে?

উত্তর:- কোনো ব্যক্তি ভাষা-ব্যবহারে বিশেষ উপভাষার যে বিশেষ রীতি ব্যবহার করে, তাকেই বলা হয় কোড।

৬৬. কোড-বদল কাকে বলে?

উত্তর:- কোনো ব্যক্তি পরিস্থিতি তথা উপলক্ষ্য অনুযায়ী তার ‘কোড’ (বিশেষ উপভাষার বিশেষ রীতি)-এর যে পরিবর্তন করে, তাকে বলা হয় কোড-বদল।

৬৭. পরিবর্তমান সমাজভাষাবিজ্ঞানের কাজের ধারা কী?

উত্তর:- কোনো বিশেষ সমাজভাষার উদ্ভব, বিবর্তন এবং বিস্তার বা সংকোচনই পরিবর্তমান সমাজ-ভাষাবিজ্ঞানের কর্মধারা।

৬৮. দ্বিভাষিকতা কী?

উত্তর:- দুই ভাষাগোষ্ঠীর মানুষ সম্পর্কযুক্ত হওয়ায় উভয় ভাষাই পরস্পরের দ্বারা প্রভাবিত এবং পরিবর্তিত হয়ে সমান্তরালভাবে থেকে যাওয়াকে বলা হয় দ্বিভাষিকতা।

৬৯. ‘ভাষার সংরক্ষণ’ কাকে বলে?

উত্তর:- দুই ভাষাগোষ্ঠীর মানুষ সম্পর্কিত হলে যদি দুটি ভাষার একটি অন্যটির প্রভাবে ক্রমশ লোপ পায়, তবে তাকে বলা হয় ভাষার সংরক্ষণ।

৭০. প্রয়োগমূলক সমাজভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর:- ভাষাশিক্ষা (মাতৃভাষা ও অন্য ভাষা), অনুবাদরীতি, লিপিপ্রণালীর উদ্ভাবন, পরিমার্জনা ও সংশোধন, বানান সংস্কার, রাষ্ট্রভাষা ও সংযোগকারী ভাষা নির্ণয় ইত্যাদি প্রয়োগমূলক সমাজভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়।

৭১. কোন্ শ্রেণির মানুষের ভাষার ক্ষেত্রে মনোভাষাবিজ্ঞান সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর:- শিশুদের ভাষার ক্ষেত্রে মনোভাষাবিজ্ঞান সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।

৭২. চমস্কি মস্তিষ্ককে কী বলেছেন?

উত্তর:- চমস্কি মস্তিষ্ককে বলেছেন ‘ভাষা শেখার ব্যবস্থা’ (Language Acquisition System, সংক্ষেপে LAS) I

৭৩. নোয়াম চমস্কি কোন্টিকে ‘সর্বজনীন ব্যাকরণ’ (Universal Grammar) বলেছেন?

উত্তর:- ভাষাশিক্ষার উপযোগী যে ব্যাকরণ জন্মগতভাবেই মানব-মস্তিষ্কে অবস্থান করে বলে জানিয়েছেন নোয়াম চমস্কি, তাকেই তিনি বলেছেন ‘সর্বজনীন ব্যাকরণ’।

৭৪. মনোভাষাবিজ্ঞান এবং স্নায়ুভাষাবিজ্ঞানের সাদৃশ্যের কারণ কী?

উত্তর:- আমাদের মন এবং স্নায়বিক কাজকর্ম যেহেতু মস্তিষ্ক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, তাই মনোভাষাবিজ্ঞান এবং স্নায়ুভাষাবিজ্ঞানের সাদৃশ্য আছে।

৭৫. মানুষের ভাষা-ব্যবহারে তার মস্তিষ্কের কোন্ অংশ গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর:-মানুষের মস্তিষ্কের বাম গোলার্ধের সুনির্দিষ্ট স্নায়ুগুলির গঠন তার ভাষা- ব্যবহারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

৭৬. ভাষাশিক্ষার ব্যাপারে মস্তিষ্কের কোন্ কোন্ অংশ বিশেষ কার্যকর?

উত্তর:- ভাষাশিক্ষার ব্যাপারে মস্তিষ্কের থ্যালামাস বেসাল গ্যাংলিয়া এবং ধূসর বস্তু (Grey Matter) অঞ্চল বিশেষ কার্যকর।

৭৭. নৃভাষাবিজ্ঞান কোন্ জাতীয় ভাষাগুলিকে সংরক্ষণ এবং বিচারবিশ্লেষণ করে?

উত্তর:- নৃভাষাবিজ্ঞান লুপ্তপ্রায় এবং মৌখিক ভাষাগুলির বৈশিষ্ট্য বিচারবিশ্লেষণ করে এবং সেইসব ভাষা সংরক্ষণও করে।

৭৮. শৈলীবিজ্ঞানে ভাষাবিজ্ঞানীরা কী করেন?

উত্তর:- শৈলীবিজ্ঞানে ভাষাবিজ্ঞানীরা কোনো লেখকের লেখার শৈলী বিশ্লেষণ করেন।

৭৯. সোস্যুর কাকে ‘লাঙ্’ (Langue) বলেছেন?

উত্তর:- ভাষার নানা উপাদান (ধ্বনি, রূপ বা শব্দাংশ, বাক্য ইত্যাদি) এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্কের মূল সংবিধি, ভাষার বিভিন্ন উপাদান এবং উপাদানগুলির পারস্পরিক সম্পর্কের জালবিন্যাসকেই সোস্যুর ‘লাঙ্’ বলেছেন।

৮০. ‘পারোল’ বলতে কী বোঝ?

উত্তর:- ভাষা-ব্যবহারের উপাদান নির্বাচন ও প্রতিস্থাপনের মধ্যে দিয়ে নিজস্ব বিন্যাসে স্পষ্ট ও প্রকট বাচনক্রিয়াকে ‘পারোল’ বলে।

৮১. ‘আলংকারিক নির্বাচন’ কী?

উত্তর:- কোনো রচনার পরিণামী প্রতিক্রিয়া সম্বন্ধে সচেতনতা তৈরি হলে যে নির্বাচনের প্রসঙ্গ এসে পড়ে, তাকে বলা হয় আলংকারিক নির্বাচন।

৮২. রচনার শৈলী বিচার করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত যে-কোনো তিনটি প্রকরণ বা tool-এর উল্লেখ করো।

উত্তর:- শৈলী বিচারের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকরণ হল-সমান্তরালতা (Parallelism), কোড বা সংকেত বদল (Code-switching) এবং বহুস্বরতা বা বহুধ্বনিময়তা (Polyphony) I

৮৩. ভারতে অভিধান লেখার সূচনা হয় কোন্ গ্রন্থের মাধ্যমে?

উত্তর:- ভারতে অভিধান লেখার সূচনা হয় যাস্তের নিরুক্তগ্রস্থ থেকে।

৮৪. অভিধানকে ভাষার কী জাতীয় বিভাগ বলা হয়?

উত্তর:- অভিধানকে ভাষার সংযোগমূলক বিভাগ (Liaison Division) বলা হয়।

৮৫. আদর্শ অভিধানে প্রতিটি Entry-র বা শব্দের ক-টি স্তর থাকে?

উত্তর:- আদর্শ অভিধানে প্রতিটি Entry-র বা শব্দের (১) গঠনগত স্তর, (২) অন্বয়গত স্তর এবং (৩) বাগার্থগত স্তর-এই তিনটি স্তর থাকে।

৮৬. একভাষিক অভিধান কাকে বলে?

উত্তর:- যে অভিধানে এক ভাষার শব্দকে সেই ভাষাতেই ব্যাখ্যা করা হয়, তাকে বলা হয় একভাষিক অভিধান।

৮৭. দ্বিভাষিক অভিধান বলতে কী বোঝায়?

উত্তর:- যে অভিধানে এক ভাষার শব্দকে সর্বদাই অন্য এক ভাষা দিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়, তাকে বলা হয় দ্বিভাষিক অভিধান।

৮৮. ইতিহাসভিত্তিক অভিধান কাকে বলে?

উত্তর:- যে অভিধানে কোনো শব্দের আদি রূপ ও অর্থ এবং পরবর্তীকালের পরিবর্তিত রূপ ও অর্থ প্রকাশ করা হয়, তাকে বলে ইতিহাসভিত্তিক অভিধান ।

৮৯. The Shorter Oxford English Dictionary কী ধরনের অভিধান?

উত্তর:- The Shorter Oxford English Dictionary হল একটি ইতিহাসভিত্তিক। অভিধান।

৯০. ‘Dictionary শব্দটি কবে, কোথায় পাওয়া যায়?

উত্তর:-‘Dictionary’ কথাটি প্রথম পাওয়া যায় ১৫৩৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত থমাস এলিয়টের লাতিন-ইংরেজি অভিধানে।

৯১. PET-এর সম্পূর্ণ রূপ কী?

উত্তর:- PET-এর সম্পূর্ণ রূপ হল-Positron Emission Tomography I

৯২. FMRI-এর সম্পূর্ণ রূপ কী?

উত্তর:- EMRI-এর সম্পূর্ণ রূপ হল-Functional Magnetic Resonance Imaging I

৯৩. ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে পাল ব্রোকা কী উত্থাপন করেন?

উত্তর:- ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে পল ব্রোকা অ্যানথ্রোপলজিক্যাল সোসাইটি অব পারি-তে এক রোগীর প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন, যিনি একুশ বছর ‘তাল’ কথাটি ছাড়া কিছুই উচ্চারণ করতে পারতেন না।

৯৪. প্রমুখন কী?

উত্তর:- বক্তব্যকে পাঠকের সামনে নিয়ে আসাই হল প্রমুখন।

৯৫. বিচ্যুতি কাকে বলে?

উত্তর:- ভাষার প্রতিষ্ঠিত ও প্রচলিত ধারা থেকে বেরিয়ে আসার ঘটনাই হল বিচ্যুতি। লেখক ভাষা-আদর্শের হেরফের ঘটিয়েই বিচ্যুতির সৃষ্টি করেন।

৯৬. সমান্তরালতা কাকে বলে?

উত্তর:- একই কথার পৌনঃপুনিক ব্যবহারই হল সমান্তরালতা।

৯৭. কোড-বদল কীভাবে করা হয়?

উত্তর:- একটি ভাষারীতির মধ্যে অন্য রীতির শব্দ বা বাক্যখণ্ড ব্যবহার করে কোড বদল করা হয়। যেমন বাংলা কথার মধ্যে ইংরেজি শব্দ বা বাক্যখণ্ড ব্যবহার।

৯৮. বহুস্বরতা বা বহুধ্বনিময়তা কী?

উত্তর:- কোনো বড়ো আখ্যান রচনায় সৃষ্ট বৈচিত্র্যপূর্ণ, বহুসংখ্যক চরিত্র ভিন্ন ভিন্ন স্বরকে প্রতিষ্ঠা করে এবং সেই স্বরগুলি রচনার জটিল বিন্যাসে গ্রথিত হয়। এটাই বহুস্বরতা বা বহু ধ্বনিময়তা।

৯৯. বিষয় অভিধান কাকে বলে?

উত্তর:- যে অভিধানে কোনো বিশেষ বিষয়ের বর্ণনাযোগ্য সব কিছুই অভিধানের মতো সাজানো ও ব্যাখ্যা করা থাকে, তাকে বলা হয় বিষয় অভিধান। যেমন ইতিহাসভিত্তিক অভিধান, অর্থনীতির অভিধান।

১০০. স্যার উইলিয়াম জোন্স সংস্কৃত ভাষার সঙ্গে যেসব ভাষার প্রচুর মিল খুঁজে পেয়েছিলেন, তার মধ্যে দুটি ভাষার নাম লেখো।

উত্তর:- স্যার উইলিয়াম জোন্স সংস্কৃত ভাষার সঙ্গে যেসব ভাষার প্রচুর মিল খুঁজে পেয়েছিলেন, এমন দুটি ভাষা হল-গ্রিক এবং লাতিন।

You may also like

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা কে বাঁচায় কে বাঁচে (গল্প) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
Class 12 Bengali

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা কে বাঁচায় কে বাঁচে (গল্প) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

1. “কে বাঁচায় কে বাঁচে” গল্পটি প্রথম কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? – ক) কালিকলম খ) পুঁথিপত্র গ) ভৈরব ঘ) মহামন্বন্তর
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ভাত (গল্প) মহাশ্বেতা দেবী প্রশ্ন ও উত্তর
Class 12 Bengali

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ভাত (গল্প) মহাশ্বেতা দেবী প্রশ্ন ও উত্তর

১) “ উনি হলেন দেবতার সেবিকা। ” – ‘ উনি ‘ বলতে কার কথা বােঝানাে হয়েছে? ক) বড়াে বউ খ)